পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৭২ বছর পর বাংলাদেশ থেকে দেখা গেছে ৪০ শতাংশ সূর্যগ্রহণ। গতকাল এই বিরল দৃশ্য দেখতে শিশুসহ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণী-পেশার মানুষ ভিড় জমিয়েছিল রাজধানীর জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ২মিনিট থেকে ১২টা পর্যন্ত সূর্যগ্রহণের দৃশ্য পর্যবেক্ষণের জন্য ‘আংশিক সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্প’ পরিচালনা করে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর।
এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের কিউরেটর (একাডেমি) সুকল্যান বাসাড় বলেন, ৪০ শতাংশ সূর্যগ্রহণ দেখা যাচ্ছে ১৭২ বছর পর। তবে দুবাই থেকে পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা গেছে। এটা হয় সূর্য থেকে অবস্থানগত দূরত্বের কারণে।
সকাল থেকে জাদুঘরের ছাদ থেকে দুইটি করোনাডো টেলিস্কোপের মাধ্যমে এই আংশিক সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণের নাম দিয়েছেন ‘রিং অব ফায়ার’। সূর্যগ্রহণের সময় সূর্যকে দেখা গেছে একটি রক্তাক্ত আংটির মতো। প্রায় কাছাকাছি সময়ে বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকা থেকেও সূর্যগ্রহণ দেখা গেছে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গ্রহণটি শুরু হয় আরব সাগরের ওমানের রাস মাদ্রাকাহ’র দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে। কেন্দ্রীয় গ্রহণ শুরু হয় বাহরাইনের উরায়ারাহ’র পশ্চিম দিকে ৯টা ৩৬ মিনিট ৬ সেকেন্ডে। সর্বোচ্চ গ্রহণ শুরু হয় ১১টা ১৭ মিনিট ৪২ সেকেন্ডে মালাক্কা প্রণালিতে রূপাথ দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে। সূর্যগ্রহণ শেষ হয় বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৫ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে ফিলিপাইন সাগরের গুয়াম দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।