রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মাদবরের হাট সংলগ্ন দলেশ্বরীর শাখা নদীর ওপর পাকা ব্রিজের অভাবে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এলাকার শিক্ষার্থীসহ ৮টি গ্রামের হাজারো মানুষ। গ্রামবাসী দীর্ঘদিন সেতু নির্মাণের দাবি জানালেও আজ পর্যন্ত এটি আলোর মুখ দেখেনি। ১টি বাঁশের সাঁকো থাকলেও পারাপারের সময় শিশু শিক্ষার্থীসহ বয়স্করা প্রায়ই দুর্ঘটনার কবলে পড়েন। বাঁশের সাঁকো দিয়ে দলেশ্বরীর শাখা নদী পারাপারের ভয়ে স্কুল, মাদরাসা পড়–য়া শিক্ষার্থীর সংখ্যাও দিন দিন কমে যাচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়। বাতাস হলেই সাঁকোটি দুলতে থাকে। গ্রামে ১টি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র থাকলেও সাঁকো পার হয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে যাওয়ার সাহস পান না রোগীরা।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ভোটের আগে সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রæতি দিলেও জয়লাভের পর কারও দেখা মেলে না। দোসরপাড়া কয়রাখোলা পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্না সিদ্দিকি বলেন, বালুচর ইউনিয়নের কয়রাখোলা গ্রাম এবং লতব্দী ইউনিয়নের মাদবরের হাট ব্রিজটি নির্মাণের জন্য বিগত ২০০৮ সাল থেকে এই এলাকাবাসী জোড় দাবি জানিয়ে আসছে। ২০০৮ সালের ২৭ জানুয়ারী স্বারক নং এল.জি.ই.ডি/উঃ প্রং/ সিরাজ এর নিকট ব্রিজটি নির্মাণের জন্য প্রকল্প তৈরি করে পাঠানো হয়।
মাদবরের হাট বাজার কমিটির সভাপতি মো. নুরুল ইসলাম বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই মাদবরের হাট সংলগ্ন বাশের সেতুতে পাকা ব্রিজ নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছি। কয়রাখোলা মো. নূর হোসেন, আব্দুল জব্বার মাদবর বলেন, সেতু পার হতে গিয়ে প্রায়ই শিশু, বৃদ্ধরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। আমরাও বাঁশের সাঁকো থেকে পড়ে আহত হয়েছি।
উপজেলা প্রকৌশলী শোয়াইব বিন আজাদ বলেন, সেতুর নির্মাণের লক্ষ্যে আমরা জরিপও চালিয়েছি। আমরা বিষয়টি আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।