পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘এবারের সম্মেলন ঐতিহাসিক। নির্ঝঞ্ঝাট সম্মেলন। দিন-রাত পরিশ্রম করেছেন কর্মীরা। আমাদের সহযোগী সংগঠনগুলো কাজ করেছে। সাংবাদিকরাও দিন-রাত পারিশ্রম করেছেন। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থীদের নাম তিনবার করে নির্বাচন কমিশন জানতে চেয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় আমাদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত করার জন্য শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। শেখ রেহানাকেও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’- আওয়ামী সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেছেন।
আওয়ামী লীগের ২১তম সম্মেলন শেষে শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটি সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গঠন করা হয়েছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, আমরা একটি গণতান্ত্রিক দল। কাউন্সিলেও সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়েছে। আপনারা লক্ষ করেছেন, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে নাম প্রস্তাবের পর নির্বাচন কমিশন তিন তিন বার কাউন্সিলরদের বলেছেন, আর কোনো প্রস্তাব আছে কি না। প্রস্তাব না থাকায় কমিশন আমাদের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নেত্রী দলের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর কাউন্সিলররাই তাকে বাকি কমিটি, উপদেষ্টা কমিটি ও স্থানীয় সরকার বোর্ড নির্বাচনের দায়িত্ব দিয়েছেন। পরে প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ কমিটির বেশিরভাগ সদস্যের নাম ঘোষণা করেছেন সভাপতি। এখনো কিছু কিছু পদ খালি আছে। আমরা আশা করছি, দুয়েকদিনের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার কাজ শেষ করে আমরা সবাইকে নিয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করব।
এ সময় সেতুমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনি ইশতেহার দিয়েছেন নেত্রী শেখ হাসিনা। জনগণের কাছে তিনি অঙ্গীকার করেছেন, প্রত্যেক পরিবারে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন। সেই প্রতিশ্রুতি আমরা পূরণ করবো। এগুলো আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ।
সংবাদ সম্মেলনে কাদের আরও বলেন, আমাদের মূল ফোকাস হলো মুজিববর্ষের বিশাল প্রোগ্রাম সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা। এটা আমাদের একটা বিরাট দায়িত্ব। এছাড়া ভিশন-২০২১ ও ডেল্টাপ্ল্যান বাস্তবায়নও আমাদের চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে।
এ সময়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহা উদ্দিন নাছিম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়–য়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।