রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
বগুড়ার আদমদীঘির সুস্বাদু কুমড়ো বড়ি এলাকার হাট-বাজার রাজধানী ঢাকা, বন্দর নগরী চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকাতে বিক্রির পাশাপাশি বিদেশেও যাচ্ছে বলে জানা যায়।
বছর ঘুরে শীত এলেই নতুন শবজি পালং, নতুন আলু, মুলা, ফুলকপির পাশাপাশি সারাদেশে কুমড়ো বড়ির চাহিদাও বেরে যায়। শীত এলেই ছোট বড় সব মানুষের কাছে সুস্বাধু প্রিয় খাবার এই কুঁমড়ো বড়ি কদর যায় বেড়ে। কুমড়ো মাশকালাই দিয়ে তৈরি করা হয় বলে এর নাম রাখা হয় কুমড়ো বড়ি। ফলে আদমদীঘির তৈরি সুস্বাধু কুমড়ো বড়ি এই উপজেলা ্এবং আশপাশ এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শুধু দেশে নয় বিদেশে প্রবাসীদের কাছেও এ এলাকার কুঁমড়ো বড়ির ব্যাপক চাহিদা থাকায় বিদেশেও যাচ্ছে এখানকার তৈরি কুমড়ো বড়ি। উপজেলার নশরতপুর, শওইল, চাপাপুর, কুন্দুগ্রাম, ছাতিায়ানগ্রাম, বশিপুর সাহাপুরসহ নওগাাঁর সুলতানপুর এবং রানীনগর এলাকায় এর সাথে সংশ্লিষ্ট কারিগরেরা বড়ি তৈরি করার কাজে ব্যাস্ত সময় পার করছে। এখন খুচড়া ও পাইকারী বড়ি বিক্রিতারা-এর দাম ও ভালো পাচ্ছে বলে জানান। ভালো মানের কুমড়ো বড়ি ৩ শ’ থেকে ৩৫০/- টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নারী, পুরুষসহ সব বয়সের মানুষ বড়ি তৈরিও শুখানোর কাজে ব্যাস্ত সময় পার করছে। বিশেষ করে নারীরা এ কাজ বেশী করে থাকে।
স্থানীয় হাট-বাজারে বিক্রির পাশাপাশি রাজধানী ঢাকা, বন্দর নগরী চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী রংপুর, দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকাতে ও বিক্রি জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এছাড়াও বিদেশেও যাচ্ছে। সান্তাহার পৌর এলাকার নতুন বাজার এলাকার সুভাষ সরকার জানান, প্রতিদিন বাজারে ১০ থেকে ১৫ কেজি বড়ি বিক্রি ৪ থেকে ৫ শ’ টাকা লাভ হয়। শহরের রথবাড়ী এলাকার সুবল দাস বলেন প্রতিদিন বাজারে কুঁমড়ো বড়ি বিক্রি করে ৬ থেকে ৭ শ’ টাকা আয় হয় এবং প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার স্থানীয় রাধাকান্ত হাটে বেচাকেনা বেশী, লাভও ভালো। শহরের হোটেল স্টাররের সামনের কুঁমড়ো বড়ির বিক্রিতা গোপেনশীল বলেন, এলাকাবাসী ছাড়াও প্রবাসীরা আমার তৈরি কুঁমড়ো বড়ি সৌদি, দুবাই, মালোশিয়া, জাপনসহ বিভিন্ন দেশে নিয়ে যায়। উপজেলার সান্তাহার পৌর এলাকার ইয়ার্ড কলোনীর মজিবর রহমান ও উপর পোঁওতা গ্রামের সেকেন্দার আলী বলেন, শীত মৌসুমে মাছের সাথে বড়ি না হলে ভালো লাগে না। আমাদের এলাকার কুঁমড়ো বড়ি খুব ভালো এবং সুস্বাধু।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।