রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
বগুড়ার আদমদীঘিতে ধানের চেয়ে সবজি চাষ করে কৃষকরা বেশি লাভবান হচ্ছে। বাজারে ধানের ন্যায্যমূল্য না পেলেও কৃষকরা মুলা, ছিম, বেগুন, পালংসহ বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি চাষ করে বেশি লাভবান হচ্ছে। এলাকায় মুলা, বেগুন ছিম, পোটল, ফুলকপি, পাতাকপির ব্যাপক চাষ হয়েছে। উপজেলার হাট-বাজারে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকারী ক্রেতারা এসব মালামাল কিনে যানবাহনে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যাচ্ছে। এতে করে তাদের উৎপাদিত সবজির ভালো দাম পাচ্ছেন বলে কৃষকরা জানিয়েছেন। উপজেলার বশিপুর খয়রাবাজ, খাগর কুড়ি, অন্তাহার, দুর্গাপুর, বাগবাড়ি, ছাতিয়ানগ্রাম, আমইল, সাগরপুর, কালাগাড়ি, কোমারপুর, কালাইকুড়ি, সালগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় সবজি চাষ হয়েছে। প্রথমদিকে বাজারে প্রতি কেজি মুলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা, ছিম ৮০ টাকা, একটা ফুলকপি ৩০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। বর্তমান মুলা, বেগুন, ছিম কেজি প্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা কমলেও ফুলকপি ও পাতাকপি আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও পালং, কলমি, লাল, সবুজ ও সরিষার শাক বেশ চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। ফলে বাজারে সবজির ভালো দাম পেয়ে চাষিরা খুশি।
উপজেলার খয়রাবাজ এলাকার মুলা ও বেগুন চাষি উজ্জল হোসেন জানান, ১ বিঘা জমিতে মুলা ও ১৬ শতক জমিতে বেগুন চাষ করে ৫০ হাজার টাকার মুলা ও বেগুন বিক্রি করেন এবং আরও ১০-২০ হাজার টাকার মুলা বেগুন বিক্রি হবে।
ছাতিয়ানগ্রামের আশরাফুল ইসলাম বলেন, ২০ শতক জমিতে মুলা ও ১০ শতক জমিতে পালং শাক চাষ করে ৩০ হাজার টাকার মুলা ও পালং শাক বিক্রির পরও জমিতে বিক্রির জন্য আরো মুলা ও পালং শাক রয়েছে। চলতি শীত মৌসুমে সবজি চাষ করে ভালো দাম পাওয়ায় এলাকায় সবজি চাষ বাড়ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।