পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অশ্লীল সিনেমায় নায়িকার নাম উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দিকার (রা.) নামে নামকরণ করে সম্প্রচার করার তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীরে শরীয়ত মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, “ন ডরাই” সিনেমার মূল চরিত্রে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সহধর্মিনী মুসলমাদের আম্মাজান আয়েশা (রা.) এর নাম নোংরা চলচিত্রে ব্যবহার করে মুসলমানদের প্রাণপ্রিয় নবীপরিবারকে অপমান করা হয়েছে।
যা ইসলাম ধর্মের উপর নির্মমভাবে আঘাত হেনেছে। শত কারা ৯৫ ভাগ মুসলমানদের দেশে অশ্লীল চলচিত্রে নবীপরিবারের নামের অপমান বরদাশত করা হবে না। তিনি বলেন, ইসলাম বিদ্বেষীচক্র ইচ্ছা করেই ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার জন্য এই পবিত্র নামটিকে সিনেমায় ব্যবহার করেছে।
অশালীন চরিত্রের জন্য সম্মানিত নাম আম্মজান আয়েশা (রা.) কে বেছে নিয়েছে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অপরাধে নোংরা চলচিত্রের নির্মাতা ও সেন্সর বোর্ডের সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বোচ্চ শাস্তির আওতায় আনতে হবে। অন্যথায় নবীপরিবারের আশেকীন মুসলিম জনতা প্রতিবাদে মাঠে নামতে বাধ্য হবে। তিনি বলেন, এ নোংরা চলচিত্র সিনেমাহলসহ কোন মিডিয়া চ্যানেলে ও প্রচার মাধ্যমে যাতে সম্পচার বা পদর্শিত হতে না পারে সে জন্য সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।