পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘আমরাও বলতে চাই’ শীর্ষক এক সংলাপে ডিএনসিসি’র মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, সিটি করপোরেশনের কোনো মাঠে মেলা চলবে না। যদি কোথাও কেউ সমস্যা করে, তোমাদের খেলতে না দেয়, দখল করলে ৩৩৩-এ কল করলেই আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব। গতকাল বুধবার ডিএনসিসি নগর ভবনে কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, শিশুবান্ধব শহর গড়তে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন কাজ করে যাচ্ছে।
মেয়র আয়োজিত এই সংলাপে অংশগ্রহণ করেন ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকা থেকে, বিশেষ করে সুবিধাবঞ্চিত কিশোর-কিশোরীরা। কিশোর-কিশোরীরা পরিবেশ দূষণ, শিশুশ্রম, খেলার মাঠ, নিরাপত্তাহীনতা, স্বাস্থ্যসেবা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, নিরাপদ পানি ও বস্তির আবাসন ইত্যাদি বিষয়ে মেয়রের কাছে দাবি তুলে ধরেন।
সংলাপে শিশুদের এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, সিটি করপোরেশনের কোনো মাঠে কোনো ধরনের মেলা হবে না। আমরা এর অনুমতি দেবো না। এগুলো তোমরা (শিশু-কিশোর) ব্যবহার করবে। যদি কোথাও কেউ সমস্যা করে, তোমাদের খেলতে না দেয়, তাহলে ৩৩৩-এ কল করে বলবে, আমার খেলার মাঠে আমাকে খেলতে দেয়া হচ্ছে না। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব।
এ সময় কিশোরীরা তাদের খেলাধুলা এবং মাঠ ও পার্কে যাওয়ার নিরাপদ পরিবেশ দাবি করলে মেয়র বলেন, আমরা ২৪টি খেলার মাঠ ও পার্কের সংস্কার ও উন্নয়ন করছি, যার ১৭টিতেই সিসি টিভি ক্যামেরা এবং এলইডি লাইট থাকবে। বনানী ১৮ নম্বর রোডের মাঠে শুধু নারী ও শিশুরা খেলবে। আর বাকিগুলোতে ও একটি নির্দিষ্ট সময়ে বা একটি নির্দিষ্ট জায়গা কিশোরীদের জন্য আলাদা করে দেয়া যায় কি না আমরা দেখব।
সংলাপে অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুন, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার সাঈদ আহমেদ, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর মঞ্জুর আহমেদ, ইউনিসেফের নগর বিশেষজ্ঞ শামীমা সিদ্দিকী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।