পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আট আসামি এজলাসে বিচারক রায় পড়া শুরু করেছেন। প্রথমে চুপ থাকলেও পরে তারা চিৎকার করতে থাকনে।
রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে জঙ্গি হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাত আসামির ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার বেলা সোয়া ১২ টার দিকে ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলার আট আসামির মধ্যে মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজানকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
এর আগে সকাল ১০ টা ২৫ মিনিটের দিকের আসামিদের কারাগারে থেকে আদালতে হাজির করা হয়। তাদের মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। বেলা ১২ টার কিছু আগে আসামিদের হাজতখানা থেকে এজলাসে তোলা হয়।
১২ টা ৪ মিনিটে বিচারক এজলাসে ওঠেন। ১২ টা ৬ মিনিটে বিচারক রায় পড়া শুরু করেন। রায় পড়ার সময় জঙ্গিরা চুপই ছিলেন। তবে তাদের চোখে মুখে কিছুটা ভয় বা আতঙ্ক দেখা যায়। কিন্তু রায় ঘোষণার পর আসামিরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তারা সেখানে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। তারা নির্দোষ বলে বার বার চিৎকার করতে থাকেন।
আসামিদের মধ্যে বড় মিজান দণ্ড হয়েছে ভেবে সবচেয়ে বেশি চিৎকার করেন। পরে তাকে জানানো হয়, তিনি খালাস পেয়েছেন। একথা শোনার পর তিনি বলেন, আমি কোন অন্যায় করিনি। আল্লাহ আমাকে খালাস দিয়েছেন।
হাদিসুর রহমান বলেন , আমি তো ছিলামই না। কোন কিছুই জানি না। রায় দিলো আর হয়ে গেল।
রিগান নামে এক জঙ্গি বলেন, সব ভুয়া, আমি নাকি আইএসের সদস্য। শুনে হাসি পায়। আমি নির্দোষ কিন্তু আমাকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে। আমি আইএস এর সদস্য না। অন্যান্য আসামিরা ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করতে থাকেন।
রায় ঘোষণা শেষে এজলাস থেকে বের করে আসামিদের প্রিজন ভ্যানে করে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।