পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1735223165](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন টিএসসি এলাকায় গুলিতে নির্মমভাবে প্রাণ হারান শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলন। তার রক্তদানের মধ্য দিয়েই স্বৈরাচার বিরোধী গণআন্দোলন আরও বেগবান হয় এবং এক ঐতিহাসিক ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসকের পতন ঘটে। ২৯তম শাহাদাতবার্ষিকীতে আজ স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলনকে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় স্মরণ করছে বিভিন্ন রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠন।
আজ বুধবার সকালে সোয়া ৮ টার সময় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে ডা. মিলনের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন। এরপর মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
এ সময় শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি, যুবলীগ ঢাকা উত্তর, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), সাম্যবাদী দল, মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ, বাম গণতান্ত্রিক জোট, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ শিক্ষক সমিতি, বিএনপি, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল এবং ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ৩৪ ব্যাচের মিলনের ব্যাচের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন।
সকালে শহীদ ডা. মিলনের সমাধিতে প্রথমেই ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা করেন তার মা এবং বোন। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ডা. মিলনের মা সেলিনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, মিলন ছাত্রাবস্থা থেকেই রাজনৈতিক সচেতন ছিল। সে চাইতো সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মেহনতী মানুষের মুক্তি, মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা বাস্তবায়ন। কিন্তু মিলনের স্বপ্ন এখনও পূরণ হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।