পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তদানীন্তন পাকিস্তান জাতিয় পরিষদের স্পীকার অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট ও পাকিস্তান মুসলিম লীগের সভাপতি মরহুম এ.কে এম ফজলুল কাদের চৌধুরী ছিলেন ব্রিটিশ বিরোধী এবং আজাদি আন্দোলনের এক অকুতোভয় সৈনিক। তিনি দেশ ও মানুষের কল্যাণে অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছিলেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মত অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সারা দেশে শিল্পায়ন ও অসংখ্য জন কল্যাণমুখী প্রতিষ্ঠান স্থাপনায় তার বলিষ্ঠ ভূমিকা অনস্বীকার্য।
১৯৭৩ খৃষ্টাব্দের ১৮ জুলাই কারাবন্দী অবস্থায় রহস্যজনক ভাবে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। পাকিস্তান জাতিয় পরিষদের স্পীকার অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট ও মুসলিম লীগের সভাপতি মরহুম এ.কে এম ফজলুল কাদের চৌধুরীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ মুসলিম লীগ গতকাল সোমবার বাদ যোহর দলীয় প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
দলের নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আজিজ হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, দলীয় মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, স্থায়ী কমিটির সদস্য আতিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন আবুড়ী, সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহাসচিব আকবর হোসেন পাঠান, কাজী এ.এ কাফী, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান, খান আসাদ, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, ছাত্র নেতা নূর আলম। আলোচনা শেষে মরহুম ফজলুল কাদের চৌধুরীর রূহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।