পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে আমরা ক্রমান্বয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। এ জন্য সরকার স্বল্প থেকে দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, এবং একের পর এক বাস্তবায়নও চলছে। ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত এবং সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।’- পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এসব কথা বলেছেন।
আজ সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর হোটেল ওয়েস্ট ইন-এ কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি (সিএসআর) সেন্টারের উদ্যোগে ‘রিপোর্ট অন সিএসআর ইন বাংলাদেশ ২০১৯, এনকারেজিং ইয়ুথ অ্যাজ চেঞ্জমেকার’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রত্যেক গ্রামকে শহরে রূপান্তরের কথা বলেছেন। সে জন্যই প্রত্যন্ত গ্রামের ঘরে ঘরে এখন বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে গ্রামে স্বাস্থ্যসেবাও পৌঁছে দিয়েছি। প্রত্যেক উপজেলায় আমরা লিংক রোড তৈরি করেছি, যেন গ্রামের মানুষ খুব সহজেই জেলাশহরে পৌঁছাতে পারে।
এম এ মান্নান বলেন, যে সব বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বেশি আয় করে, সিএসআর খাতে তারা খরচও করে বেশি। যার যার জায়গা থেকে সবারই এ খাতে আরো বেশি কাজ করা উচিত। সিএসআর কার্যক্রম সরকারের এসডিজি অর্জনে সহায়ক।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিএসআর সেন্টার বোর্ড অফ ট্রাস্টির চেয়ারম্যান ফারুক সোবহান। আলোচনা করেন- বাংলাদেশে অবস্থিত সুইডেন দূতাবাসের হাইকমিশনার এইচ ই শারলোটা স্লাইটার, গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সিইও এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারজানা চৌধুরী, জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা করভী রাখসান্দ, সিএসআর সেন্টারের সিইও শাহামিন এস জামান প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।