পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এবং বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি-এর সম্মিলিত উদ্যোগে কলকাতায় ‘৯ম বাংলাদেশ বইমেলা কলকাতা ২০১৯’ এর শুভ উদ্বোধন হয়েছে। এ বইমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি শঙ্খ ঘোষ এবং অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান, লেখক, গবেষক ও সাবেক মহাপরিচালক, বাংলা একাডেমী, বাংলাদেশ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেবাশিস কুমার, মেয়র পারিষদ, কলকাতা পুরসভা এবং সুধাংশু দে, সম্পাদক, পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ড। শুভেচ্ছা বক্তব্য ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি, ফরিদ আহমেদ। এ অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, কলকাতার উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, দেশের বাহিরে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় বাংলাদেশের বইমেলা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম আদান-প্রদানের মাধ্যমে আমরা দুই দেশই উপকৃত হচ্ছি। গত ৮ বছর ধরে কলকাতায় বাংলাদেশ বইমেলার আয়োজন করা হচ্ছে জেনে আমার খুব ভাল লেগেছে। এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি যারা করছে তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, বইমেলার পাশাপাশি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দুই দেশের বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থাকেন। যারা দুই দশের সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। আমাদের সাংস্কৃতিক বন্ধনকে অটুট রাখতে তাই বাংলাদেশ বইমেলার জন্য আমরা প্রতি বছর কলকাতাকে বেছে নিয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।