পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র আছে, তাকে দৃশ্যপট থেকে সরিয়ে দেওয়ার নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
গতকাল রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে ‘শেখ হাসিনা: বাংলাদেশের স্বপ্নসারথি’ শিরোনামে আলোকচিত্র ও শিল্পকর্মের মাসব্যাপী প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে যখন তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয় তখন কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পথ বেছে নেয়। আজকেও শেখ হাসিনার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা শুধু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত রাষ্ট্র নয় একটি উন্নত জাতী গঠন করতে চাই।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আক্ষেপ করে বাংলাদেশের উন্নয়নের কথা বলেন। আজকে সমস্ত সূচকে বাংলাদেশ পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে বহুদূর এগিয়েছে। আমরা অনেক সূচকে ভারতকে ও পেছনে ফেলেছি। বিশেষ করে সামাজিক সূচক এবং মানব উন্নয়ন সূচকে।
হাছান মাহমুদ বলেন, শেখ হাসিনা হচ্ছেন উন্নয়ন-অগ্রগতির নায়ক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখেছিলেন বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরিত করার একটি উন্নত দেশে রূপান্তরিত করার। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তাহলে অনেক আগেই বাংলাদেশ একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরিত হতো।
তিনি বলেন, আশির দশকের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত মালয়েশিয়া থেকে শিক্ষার্থীরা এসে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তো। সিঙ্গাপুর তখন জেলেপল্লী থেকে একটি উন্নত দেশে রূপান্তরিত হওয়ার প্রচেষ্টা শুরু করেছেন কিছুটা সফলতা পেয়েছে। তারা বহু আগে আমাদেরকে পেছনে ফেলে সমৃদ্ধ হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তাদের আগেই বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরিত করতেন। কিন্তু স্বপ্ন পূরণ করে যেতে পারেনি। আজকের শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণের পথে বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যাললের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।