পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অবৈধ ক্যাসিনো ও টেন্ডারবাজিসহ নানা দুর্নীতির সাথে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত ক্যাসিনো সম্রাট খ্যাত যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের নেপথ্যে থাকা গডফাদার ও মদদদাতাদের খোঁজে মাঠে নেমেছে গোয়েন্দারা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছে র্যাবের একাধিক টিম। কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে গতকাল প্রথম দিন বিমর্ষ অবস্থায় কাটিয়েছেন সম্রাট। তবে স্বাভাবিকভাবেই তিনি খাবার ও ওষুধ খেয়েছেন। অন্যদিকে সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটি মামলা করেছে র্যাব। এর মধ্যে মাদক মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানকেও আসামি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল ৪টার দিকে র্যাব-১ বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় মামলা দু’টি করে। দুই মামলার বাদী হয়েছেন র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক। এছাড়া অস্ত্র আইনের মামলায় টেন্ডার কিং নামে পরিচিত যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের জামিন নামঞ্জুর করেছে আদালত। যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে মানিলন্ডারিং ও মাদক আইনের মামলায় তৃতীয় দফায় সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
র্যাব সদর দফতরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম সাংবাদিকদের বলেন, ক্যাসিনো ও অবৈধ টেন্ডারবাজির ঘটনায় যাদের বিরুদ্ধেই অভিযোগ আসবে তদন্ত ও প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি বলেন, গত ১৮ সেপ্টেম্বর আমরা প্রথম ক্যাসিনো-বিরোধী অভিযানটি শুরু করেছিলাম। ইতোমধ্যে ২০ দিন অতিবাহিত হয়েছে। এর মধ্যে আলোচিত কিছু নাম ও ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে এসেছি। রোববার সম্রাটকে গ্রেফতার করেছি, তার ছয় মাসের জেল হয়েছে। এখন আলোচনা হচ্ছে, তার কে কে গডফাদার, কারা তার মদদদাতা। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে।
র্যাবের এক কর্মকর্তা দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, সম্রাটের অবৈধ অর্থের উৎস কোথায়, ক্যাসিনোর টাকা কোথাও না কোথাও একত্রিত হতো। তা কোথাও যেত, দেশের বাইরে অর্থপাচার হতো কি না তা খোঁজা হবে। আমরা খুব অল্প সময় সম্রাটকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। তাকে পুরোপুরি জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ পেলে এসব জানার চেষ্টা করা হবে। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে দু’টি মামলা হয়েছে। ওই মামলায় রিমান্ড চাওয়া হবে। বিদেশে অর্থপাচার মানিলন্ডারিং আইনে অপরাধ। এটা আমাদের অন্যান্য সংস্থা সাধারণত তদন্ত করে। তবে আমাদের কাছে সম্রাটের বিদেশে অর্থপাচারের ব্যাপারে কিছু তথ্য-উপাত্ত রয়েছে। আমরা সমন্বিতভাবে কাজ করব। মানিলন্ডারিং নিয়ে র্যাব তথ্যগত সহযোগিতা করবে।
সম্রাটের প্রশ্রয়দাতাদের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার পেছনে মূল হোতা বা গডফাদারদের খোঁজা হচ্ছে। যেই হোক না কেন, ক্যাসিনোর সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ মিললে তদন্ত ও প্রমাণ সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে এখনই তা বলার সময় আসেনি। আমরা সম্রাটকে রিমান্ডে চাইব। রিমান্ড পেলে জিজ্ঞাসাবাদ করব। কারা তার মদদদাতা, আশ্রয়দাতা সেটা বের করার চেষ্টা করা হবে।
সম্রাটের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র আইনে র্যাবের দুই মামলা
ক্যাসিনো সম্রাট খ্যাত যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে দু’টি মামলা করেছে র্যাব। এর মধ্যে মাদক মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানকেও আসামি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল ৪টার দিকে র্যাব-১ বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় মামলা দু’টি করে। দুই মামলার বাদী হয়েছেন র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক।
রমনা থানার ওসি কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, এ মামলা দু’টি নথিভুক্ত হওয়ার পর আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ সময় র্যাবের পক্ষ থেকে মামলার সপক্ষে আলামতও পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আমরা সেগুলো খতিয়ে দেখব এবং আদালতে পেশ করব। তাকে আদালতে হাজির করে এখন রিমান্ড চাওয়া হবে।
ক্যাসিনো-বিরোধী অভিযান শুরুর পর সম্রাটের নাম আসার পর থেকেই তাকে নিয়ে নানা গুঞ্জন শুরু হয়। অভিযান শুরুর পর হাইপ্রোফাইল কয়েকজন গ্রেফতার হলেও খোঁজ মিলছিল না সম্রাটের। এসবের মধ্যেই তার দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এরপর শনিবার রাত থেকেই তার গ্রেফতার হওয়ার খবর এলেও রোববার সকালে তাকে গ্রেফতার করা হয়। রোববার ভোর ৫টার দিকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয় আত্মগোপনে থাকা সম্রাটকে। তার সঙ্গে আরমানকেও আটক করা হয়। পরে ঢাকায় এনে তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদও করে র্যাব। রোববার ৬ অক্টোবর দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে র্যাবের একটি দল সম্রাটকে নিয়ে কাকরাইলে ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে তালা ভেঙে তারই কার্যালয়ে ঢুকে অভিযান শুরু করে। সন্ধ্যা সোয়া ৬টা পর্যন্ত অভিযান চলে। সম্রাটের কাকরাইলের কার্যালয় থেকে একটি পিস্তল, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, ইয়াবা ও দু’টি ক্যাঙ্গারুর চামড়া জব্দ করে তারা। পরে ছয় মাসের জেল দিয়ে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। রোববার গ্রেফতারের পর ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
অস্ত্র আইনের মামলায় জি কে শামীমের জামিন নামঞ্জুর
অস্ত্র আইনের মামলায় টেন্ডার কিং নামে পরিচিত যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের জামিন নামঞ্জুর করেছে আদালত। গতকাল দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির ইয়াসিন আহসান চৌধুরী জি কে শামীমের জামিন নামঞ্জুর করেন। এর আগে জি কে শামীমের আইনজীবীরা আদালতে তার জামিন আবেদন করেন। অস্ত্র আইনের মামলায় ৪ দিনের রিমান্ড শেষে জি কে শামীমকে সিএমএম কারাগারে নেয়া হলেও রাষ্ট্রপক্ষের রিমান্ড আবেদন না থাকায় তাকে এজলাসে নেয়া হয়নি। তবে অস্ত্র আইনের মামলায় রিমান্ড চলমান আছে জি কে শামীমের।
খালেদ মাহমুদ তৃতীয় দফায় সাত দিনের রিমান্ডে
যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে মানিলন্ডারিং ও মাদক আইনের মামলায় তৃতীয় দফায় সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী গুলশান থানার মানিলন্ডারিং মামলায় চার দিন এবং মতিঝিল থানার মাদকের মামলায় বিচারক কনক বড়ুয়া তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুরের আদেশ দেন। এর আগে মানিলন্ডারিং মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিনের জন্য রিমান্ডের আবেদনসহ খালেদকে আদালতে হাজির করেন। একই সঙ্গে মতিঝিল থানার মাদক মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ রিমান্ডের দাবি করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে দুই মামলায় মোট সাত দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। রিমান্ডে তিনি কোনো ধরনের টর্চারের (নির্যাতন) শিকার হয়েছিলেন কি না তা জানতে চান ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কনক বড়ুয়া। এ সময় তিনি অসুস্থ বলে বিচারককে জানান। বিচারক টর্চারের বিষয়ে জানতে চাইলে খালেদ মাহমদু বলেন, স্যার আমি অসুস্থ। তাছাড়া বেশ কয়েক দিন ধরে রিমান্ডে রয়েছি। আমার ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেশারের সমস্যা রয়েছে। এ সময় বিচারক তার কী ধরনের ব্লাড প্রেশার তা জানতে চান। তিনি বলেন, আমার হাই ব্লাড প্রেশার এবং ওষুধ খেতে হয়। শুনানি শুরু হলে খালেদের আইনজীবীরা বলেন, দীর্ঘ ১৭ দিনের রিমান্ডে ছিলেন আসামি। তাই তার রিমান্ড বাতিল করা হোক। নতুন করে রিমান্ডে নেয়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই। এর আগে এই দুই মামলায় গত ২৭ সেপ্টেম্বর ১০ দিন এবং ১৯ সেপ্টেম্বর সাত দিনের জন্য রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। গত ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গুলশানের বাসা থেকে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ খালেদ মাহমুদকে গ্রেফতার করে র্যাব।
র্যাব আদালতকে প্রতিবেদন দিয়ে বলেছে, খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ভয়ংকর সন্ত্রাসী। তিনি ঢাকার মতিঝিলের ইয়ংমেনস ক্লাব, আরামবাগ ক্লাবসহ ফকিরাপুলের অনেক ক্লাবে ক্যাসিনোর আসর বসিয়ে রমরমা মাদক ব্যবসাসহ নানা অসামাজিক কার্যকলাপ চালিয়ে আসছিলেন। এসব অবৈধ ব্যবসার মাধ্যমে খালেদ কোটি কোটি টাকা আয় করেছেন। এসব ক্লাবে দিনরাত জুয়া খেলা হতো, যার নিয়ন্ত্রণ ছিল মূলত খালেদের হাতেই। এ ছাড়া খালেদ খিলগাঁও-শাহজাহানপুর চলাচলকারী গণপরিবহন থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করতেন। খালেদ কোরবানির ঈদের সময় শাহজাহানপুর কলোনি মাঠ, মেরাদিয়া, কমলাপুর, সবুজবাগ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সেখান থেকে কোটি কোটি টাকার চাঁদা আদায় করতেন। এ ছাড়া সরকারি প্রতিষ্ঠান; বিশেষ করে রাজউক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, রেল ভবন, ক্রীড়া পরিষদ, পানি উন্নয়ন বোর্ড, যুব ভবন, কৃষি ভবন, ফকিরাপুলসহ বেশির ভাগ এলাকার টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি। মাদক ব্যবসা, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি করার জন্য গড়ে তোলেন বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর কাছে রয়েছে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র।
রাষ্ট্রপক্ষ থেকে আদালতে প্রতিবেদন দিয়ে বলা হয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ পায়, আসামি জি কে শামীম একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক ও জুয়ার ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। আর এই আসামির সহযোগীরা (দেহরক্ষীরা) উচ্চ বেতনভোগী, কুকর্মের সহযোগী। ব্যক্তিগত নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে লাইসেন্সপ্রাপ্ত হলেও মূলত তাঁরা অস্ত্রের লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে প্রকাশ্যে এসব অস্ত্রশস্ত্র বহন এবং প্রদর্শন করেছেন। এর মাধ্যমে জনমনে ভীতি সৃষ্টির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসাসহ স্থানীয় বাস টার্মিনাল, গরুর হাটে চাঁদাবাজি করেন। প্রতিবেদন দিয়ে আরও বলা হয়, আসামি শামীম অস্ত্রের শর্ত ভঙ্গ করে ক্ষমতার অপব্যবহার করে মাদক ব্যবসা ও মানি লন্ডারিং করে আসছেন।
সম্রাটের অফিসের সামনে থেকে তিন যুবক গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের অফিসের সামনে থেকে তিন যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। রমনা থানার ওসি মাইনুল ইসলাম জানান, কাকরাইলে সম্রাটের অফিসে অভিযান শেষে তাকে যখন গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়, তখন এই তিন যুবক বাধা দেয়ার চেষ্টা ও হৈ চৈ করে। সে সময় তাদের আটক করে রমনা থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। পরে তাদের বিরুদ্ধে ১৫১ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। গতকাল তাদের আদালতে নেয়া হলে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
সম্রাটের ২০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন
ক্যাসিনো সম্রাট খ্যাত যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনের পৃথক দুই মামলায় দশ দিন করে বিশ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছে পুলিশ। এই রিমান্ড শুনানি আগামীকাল ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে অনুষ্ঠিত হবে।
গতকাল রাতে রমনা থানা পুলিশ অস্ত্র ও মাদক মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো পূর্বক দশ দিন করে বিশ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। ঢাকা মহানগর হাকিম ইয়াসমিন আরা আসামি সম্রাটের উপস্থিতিতে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন ও রিমান্ড শুনানির জন্য আগামীকাল দিন ধার্য করেন।
এছাড়াও রমনা থানায় দায়ের করা মাদক মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানের বিরুদ্ধে দশ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। আদালত তার উপস্থিতিতে তাকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন ও রিমান্ড শুনানির জন্য একই দিন ধার্য করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।