পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রিপোর্টার
জামানত ছাড়াই ৫ শতাংশ সুদে ঋণ পাবে দেশের গরিব জনগোষ্ঠী। এ জন্য ‘দারিদ্র্যমুক্তি’ নামে জামানতবিহীন একটি ঋণ প্রকল্প চালু করেছে বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক। বিলুপ্ত ছিটমহলের অধিবাসীসহ দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও অতিক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও পেশাজীবী, হস্তশিল্প, কুটিরশিল্প এবং প্রান্তিক ও ভূমিহীন কৃষকদের এ প্রকল্পের আওতায় সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়া হবে। কামার, কুমার, জেলে, দর্জি, ফুল বিক্রেতা, তাঁতি, কনফেকশনারিসহ খাবার প্রস্তুতকারী উদ্যোক্তা, প্রান্তিক চাষি ও ব্যবসায়ীরাও সহজ শর্তে এ ঋণ সুবিধা পাবেন। ঋণের সুদের হার হবে মাত্র ৫ শতাংশ। তাও আবার সরল সুদে। ঋণ পরিশোধের জন্য সময় পাওয়া যাবে ১৮ মাস। মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে এ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার। রাজধানীর সীমান্ত স্কয়ারে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে জয়নুল হক সিকদার বলেন, দারিদ্র্যমুক্তি ঋণ মূলত ক্ষুদ্র ও অতিক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও পেশাজীবী, হস্তশিল্প, কুটিরশিল্প এবং প্রান্তিক ও ভূমিহীন কৃষকদের ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য চালু করা হয়েছে। এসব উদ্যোক্তা পেশাজীবী, কৃষক ন্যূনতম ১০ টাকার হিসাব খুলে তাদের ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন। কামার, কুমার, জেলে, দর্জি, ফুল বিক্রেতা, তাঁতি কনফেকশনারিসহ খাবার প্রস্তুতকারী উদ্যোক্তা, প্রান্তিক চাষি ও ব্যবসায়ীরা জামানতবিহীন সহজলভ্য এ ঋণ সুবিধা পাবেন। এ খাতে বিতরণের জন্য ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে ন্যাশনাল ব্যাংক। প্রয়োজনে এ বরাদ্দ আরো বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ধনীদের জন্য শুধু নয়, গরিবের জন্যও ন্যাশনাল ব্যাংক। ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এফ এম শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষিঋণ, নারী উদ্যোক্তা ঋণসহ আরো বেশ কয়েকটি ঋণ প্রকল্প রয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংকের। গত সোমবারও আমরা গ্রামের মহিলাদের মাঝে বকনা বাছুর কেনার জন্য ৮৪ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করেছি।’ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ব্যাংকের পরিচালক পারভীন হক সিকদার, রন হক সিকদার, মোয়াজ্জেম হোসেন, আনোয়ার হোসেন ও মাহাবুবুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।