পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
শুধুমাত্র নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স পন্য রফতানির বিপরীতে নগদ সহায়তা পাবেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। পুরো অর্থবছরে নীট এফওবি মূল্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে এই নগদ সহায়তা পাওয়া যাবে। তবে বিশেষায়িত অঞ্চলে অবস্থিত (ইপিজেড ও ইজেড) কোন প্রতিষ্ঠান হতে রফতানি করলে এ সুবিধা পাওয়া যাবে না। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
জানা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে মোট ৩৭টি পণ্য ও খাতে নগদ সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সসরকার। এর মধ্যে কনজ্যুমার ইলেক্টনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল হোম ও কিচেন অ্যপ্লায়েন্স পণ্য খাতে ১০ শতাংশ নগদ সহায়তা দেওয়ার ঘোষনা দেওয়া হয়। এ খাতের এবারই প্রথম নগদ সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা এসেছে। তাই এ নগদ সহায়তা পাওয়ার জন্য কি কি ক্রাইটেরিয়া উদ্যোক্তাদের ফুলফিল করতে হবে সেটি এই সার্কুলারের মাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স পন্য রফতানির বিপরীতে নগদ সহায়তা পেতে স্থানীয় মূল্য সংযোজনের হার ন্যূনতম ৩০ শতাংশ হতে হবে। রফতানি পণ্যের হ্যান্ডেলিং, মানোন্নয়ন. প্রক্রিয়াজাতকরণে নির্বাহ ব্যয় এবং অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পরিবহন এবং ফ্রেইট চার্জ পরিশোধজনিত ব্যয়ের বিপরীতে ডব্লিউটিও বিধি অনুযায়ী আলোচ্য নগদ সহায়তা প্রদেয় হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।