পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেডের ডিরেক্টর ইনচার্জ ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক লোকমান হোসেন ভূঁইয়ার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। অন্যদিকে ক্যাসিনো চালানো, অবৈধ অস্ত্র ও মাদক রাখার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা খালেদ হোসেন ভূঁইয়াকে দ্বিতীয় দফায় দুই মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল শুক্রবার বিকেলে ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনছারী লোকমান হোসেনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আর ঢাকা মহানগর হাকিম দিদারুল আলম মঞ্জুর করেন খালেদের রিমান্ড আবেদন।
রিমান্ডে নিজ নিজ অপরাধের দায় স্বীকার করেছেন যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক (বহিষ্কৃত) খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, গণপূর্তের ঠিকাদার জি কে শামীম ও কৃষক লীগের নেতা শফিকুল ইসলাম। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের দেয়া তথ্যে পুলিশ কর্মকর্তাসহ অনেক নেতার নাম এসেছে। একটি সংস্থা সেই নামের তালিকা তৈরি করেছে। তালিকায় রাজনৈতিক দলের নেতা ও দুর্নীতিবাজ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের নাম রয়েছে। রিমান্ডে খালেদ মাহমুদ ও জি কে শামীম তাদের অপকর্মের সাথে সম্পৃক্তদের নাম প্রকাশ করলেও গতকাল পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। ক্যাসিনো, টেন্ডার, মাদক ও অবৈধ কার্যকলাপে খালেদ ও শামীমকে বছরের পর বছর ধরে যারা মদদদাতা ও যারা সেল্টার দিয়ে আসছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ায় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। আড়ালেই থেকে যাচ্ছে খালেদ মাহমুদ ও জি কে শামীমের সহযোগিরা।
একটি সংস্থার একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, অবৈধ ক্যাসিনো চালানো ও টেন্ডার দখলদারদের মদদদাতারা যতই প্রভাবশালী হউক না কেন, তাদের আইনের আওতায় আনা জরুরি। যেহেতু রিমান্ডে খালেদ-জি কে শামীম মদদদাতা ও সেল্টারকারীদের নাম প্রকাশ করেছেন তাই তাদের (মদদদাতা ও সেল্টারকারী) দ্রুত আইনের আওতায় আনা হলে চলমান এ অভিযান সাধারণ মানুষের কাছে আরো গ্রহণযোগ্যতা পাবে। সূত্র জানায়, ক্যাসিনো বিরোধী অভিযানে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কতিপয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে যে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগে বাইরে মাদকসহ গ্রেফতার বা উদ্ধার দেখানো হয়েছে। অথচ অভিযানের আগে ব্যক্তির বাসা বা ওই প্রতিষ্ঠানে মাদক ছিল না। সুনিদিষ্ট অভিযোগের বাইরে অন্য কোনো উপায়ে কাউকে অপরাধী বানানো বা অভিযুক্ত করা হলে চলমান ক্যাসিনোবিরোধী এই অভিযান গ্রহণযোগ্যতা হারাবে। একই সাথে প্রকৃত অপরাধীরা নিজেদের আড়াল করার সুযোগ পাবে।
অস্ত্র ও মাদক মামলায় ১০ দিনের রিমান্ডে খালেদ
যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে অস্ত্র ও মাদক মামলায় ১০ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছেন আদালত। র্যাব আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত এই আদেশ দেন। এর আগে বিকেলে খালেদকে গুলশান থানার অস্ত্র ও মাদক মামলায় আদালতে হাজির করে পুনরায় ১০ দিন করে ২০ দিন রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে র্যাব।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আসামি খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী। তিনি ঢাকার মতিঝিলের ইয়ংমেনস ক্লাব, আরামবাগ ক্লাবসহ ফকিরাপুলের অনেকগুলো ক্লাবে ক্যাসিনোর আসর বসিয়ে রমরমা মাদক ব্যবসাসহ নানা অসামাজিক কার্যকলাপ চালিয়ে আসছিলেন। এসব অবৈধ ব্যবসার মাধ্যমে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া কোটি কোটি টাকা আয় করেছেন। এসব ক্লাবে দিনরাত জুয়া খেলা হতে যার নিয়ন্ত্রণ ছিল মূলত খালেদের হাতেই। এ ছাড়া খালেদ খিলগাঁও শাজাহানপুর চলাচলকারী গণপরিবহন থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করতেন। রিমান্ড আবেদনে আরও বলা হয়, খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া কোরবানি ঈদের সময় শাজাহানপুর কলোনি মাঠ, মেরাদিয়া, কমলাপুর, সবুজবাগ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সেখান থেকে কোটি কোটি টাকা চাঁদা আদায় করতেন। এ ছাড়া সরকারি প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে রাজউক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, রেলভবন, ক্রীড়া পরিষদ, পানি উন্নয়ন বোর্ড, যুব ভবন, কৃষি ভবন, ফকিরাপুলসহ বেশির ভাগ এলাকার টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতেন খালেদ মাহমুদ। মাদক ব্যবসা, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি করার জন্য গড়ে তোলেন বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর কাছে রয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র। স্বরাষ্ট্র এবং মাদক উদ্ধারের জন্য আসামি খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।
তবে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া আইনজীবীরা আদালতের কাছে দাবি করেন, খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। তিনি কোনো অপরাধের সঙ্গে জড়িত নন। আর যা জিজ্ঞাসাবাদ করার দরকার তা ইতিমধ্যেই ডিবি পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। তার কাছে বৈধ অস্ত্র পাওয়া গেছে, শুধুমাত্র ওই অস্ত্র নবায়ন করা হয়নি। যদি আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার দরকার হয় তাহলে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেয়া হোক।
খালেদ মাহমুদের পক্ষে তার আইনজীবী মাহমুদুল হক আদালতকে বলেন, তার মক্কেল যুবলীগের নেতা। যে ক্যাসিনোর কথা বলা হচ্ছে তা সারা বিশ্বে চলছে। খালেদকে পুনরায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার সুযোগ নেই। খালেদ প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। সরকারি প্রতিষ্ঠানে তিনি ঠিকাদারির কাজ করছেন। আদালত উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে অস্ত্র ও মাদক মামলায় ৫ দিন করে মোট ১০ দিন রিমান্ডে নেয়ার অনুমতি দেন। এর আগে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র্যাবের সহকারী পুলিশ সুপার বেলায়েত হোসেনের কাছে আদালত জানতে চান, কেন এই আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান। জবাবে র্যাবের বেলায়েত হোসেন আদালতকে বলেন, খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া বিশাল বাহিনী গড়ে তুলেছেন। বিপুল পরিমাণ অস্ত্র রয়েছে। অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার এর জন্য তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।
কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে শুক্রবার বিকেলে যুবলীগের খালেদকে আদালতে হাজির করা হয়। হাতকড়া পরিয়ে খালেদকে আদালতের এজলাসে তোলা হয়। খালেদ আদালতে কোনো কথা বলেননি। পুলিশ সূত্র জানায়, কমলাপুর রেলস্টেশনের সামনে খালেদের অফিস থেকে মাদক পাওয়ার ঘটনায় মতিঝিল থানায় তার নামে আরেকটি মামলা রয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন আজাদ রহমান। আসামিপক্ষে ছিলেন তানভীর হাসান। উল্লেখ্য, গত ১৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে মাদক, টাকা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার হন যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ। এ ঘটনায় র্যাব বাদী হয়ে খালেদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও অর্থ পাচার আইনে মামলা করে। পরদিন খালেদ আদালতে হাজির করে অস্ত্র ও মাদক মামলায় সাত দিন করে ১৪ দিন রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে পুলিশ। আদালত সেদিন শুনানি নিয়ে অস্ত্র ও মাদক মামলায় যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ডিবি থেকে খালেদের মামলা দুটির তদন্ত হস্তান্তর করা হয় র্যাবের কাছে।
লোকমান হোসেন ভূঁইয়া রিমান্ডে
মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেডের ডিরেক্টর ইনচার্জ ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক লোকমান হোসেন ভূঁইয়াকে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। গতকাল পুলিশের রিমান্ড আবেদনের শুনানি করে ঢাকার মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনসারী এই আদেশ দেন। লোকমানের পক্ষে রিমান্ডের বিরোধিতা করে জামিনের আবেদন করেছিলেন ঢাকা বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিএনপিপন্থী আইনজীবী মকবুল হোসেন ফকির। শুক্রবার তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ। শুনানিতে তিনি বলেন, রিমান্ড আবেদনে বলা হয়েছে, মদের বোতল পাওয়া গেছে লোকমানের বাসায়। অথচ মোহামেডান ক্লাবে অবৈধভাবে মদের ব্যবসা করার অভিযোগ আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। ভুয়া যুক্তি দিয়ে তাকে রিমান্ডে নিতে চাইছে। শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আ’লীগ নেতা এনামুল-রুপনের সহযোগীদের খুঁজছে পুলিশ
ক্যাসিনো-জুয়ার টাকায় বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক বনে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক এনু ও তার ভাই রুপন ভূঁইয়ার সহযোগীদের খুঁজছে পুলিশ। রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় র্যাবের অভিযানের সময় ৫টি সিন্দুক ভেঙে প্রায় ৫ কোটি টাকা ও ৮ কেজি স্বর্ণালংকার উদ্ধারের পর থেকেই এনামুল-রুপন ও তাদের সহযোগীরা গা ঢাকা দিয়েছে। সর্বশেষ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত এনামুল-রুপন ও তার দুই সহযোগীর বিরুদ্ধে ৭টি মামলা করেছে র্যাব। এর মধ্যে গেন্ডারিয়া থানায় একটি, ওয়ারী থানায় দুটি এবং সূত্রাপুর থানায় ৪টি মামলা করা হয়েছে। অস্ত্র, মানি লন্ডারিং ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে এসব মামলা করা হয়েছে। ওয়ারী থানায় অস্ত্র আইনে করা মামলার তদন্ত করছে পুলিশ। মানি লন্ডারিং আইনের মামলার তদন্ত করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সূত্রাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) স্নেহাশীষ রায় সাংবাদিকদের জানান, মানি লন্ডারিং মামলার তদন্ত সিআইডিই করে, বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলাগুলো পুলিশ ছাড়াও অন্য সংস্থাও তদন্ত করতে পারে। সূত্র জানায়, এনামুল ও রুপনের সহযোগীদের এরই মধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তবে আগে থেকেই এদের প্রায় সবার বিরুদ্ধে মাদকসহ একাধিক মামলা আছে। এদের সহযোগীদের মধ্যে রয়েছে- আরমান, আফতাব উদ্দিন, সালাহ উদ্দিন, রিয়াজউদ্দিন জেসি, কাজল, ফ্রিডম মুক্তার, কামাল, রাসেল জনি, অন্তর, মমিন, তারেক জলফুল, সাব্বির, মামুন, শহীদুল্লাহ ও জহির জনি উল্লেখযোগ্য।
রিমান্ডে খালেদ, শামীম আর শফিকুলের মুখে জড়িতদের নাম
রিমান্ডে নিজ নিজ অপরাধের দায় স্বীকার করেছেন যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক (বহিষ্কৃত) খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, গণপূর্তের ঠিকাদার জি কে শামীম ও কৃষক লীগের শফিকুল ইসলাম ফিরোজ। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের দেয়া তথ্যে পুলিশ কর্মকর্তাসহ অনেক নেতার নাম এসেছে। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত জড়িতদের কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।
জিজ্ঞাসাবাদকারী সূত্র বলছে, ক্যাসিনো কারবারে জড়িত কিংবা সহায়তার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে পুলিশের অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। খালেদ ও জি কে শামীম তাদের অনেকের নাম বলেছেন। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করছে পুলিশের একটি বিশেষ টিম। এরপর ওই তথ্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরেও পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। খালেদ, শামীম ও শফিকুলের দেয়া তথ্যে যেসব প্রভাবশালীদের নাম এসেছে তাদের আলাদা তালিকা করা হচ্ছে। ক্যাসিনো কারবারসহ এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গোয়েন্দা পুলিশের দুই সদস্য ইন্সপেক্টর কামরুল ও এএসআই নাসিমকে এরই মধ্যে বদলি করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় তদন্ত চলছে। ওই দু’জন ডিবির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের পক্ষে চাঁদা আদায় করতো বলেও অভিযোগ রয়েছে। এদিকে গত বুধবার রাতে একযোগে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে ক্যাসিনো পরিচালনায় যুক্ত নেপালিদের পালিয়ে যেতে সহায়তাকারীদের মধ্যে দুই পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ওই দুই পুলিশ সদস্য হলেন ডিএমপির প্ররক্ষা বিভাগের এএসআই গোলাম হোসেন মিঠু ও ডিএমপির রমনা থানার কনস্টেবল দ্বীপঙ্কর চাকমা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও চিত্র বিশ্লেষণ করার পর তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে বলে ঢাকা মহানগর পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।