পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ‘বাংলাদেশ পতাকাবাহী জাহাজ (সুরক্ষা) বিল-২০১৯’ পাসের সুপারিশ করেছে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। কমিটির বৈঠকে বিলটি নিয়ে আলোচনা শেষে বড় ধরণের কোন পরিবর্তন ছাড়াই সংসদে উত্থাপনের জন্য প্রতিবেদন চ‚ড়ান্ত করা হয়। গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম। বৈঠকে কমিটি সদস্য নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, রণজিৎ কুমার রায়, এম আব্দুল লতিফ, ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, মো. আছলাম হোসেন সওদাগর ও এস এম শাহজাদা এবং সংশ্লিষ্ট উপস্থিত ছিলেন।
কমিটি সূত্র জানায়, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সামরিক আমলের আইনকে বাংলায় রূপান্তর করে নতুন আইন করতে ওই বিলটি সংসদে তোলা হয়েছে। গত ১১ সেপ্টেম্বর সংসদে উত্থাপিত ওই বিলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে সমুদ্রপথে পরিবাহিত পণ্যের অন্যূন ৫০ শতাংশ পণ্য এই আইনের বিধান সাপেক্ষে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজের মাধ্যমে পরিবাহিত হবে। ১৯৮২ সালের এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুযায়ী সমুদ্রপথে পরিবাহিত পণ্যের ৪০ শতাংশ পতাকাবাহী জাহাজে পরিবহনের বিধান ছিল। কোনও জাহাজ এই আইনের কোনও বিধান লঙ্ঘন করলে ওই জাহাজ কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা জরিমানা করার বিধান রাখা হয়েছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জাহাজ মালিকরা যেন আরো বেশি বেশি জাহাজ ক্রয় বা সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন সেজন্য নতুন আইনে সুরক্ষা সুবিধা বিদ্যমান অধ্যাদেশের চেয়ে আরো বৃদ্ধি করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।