ইবি ভিসির অফিসে তালা, অডিও ক্লিপ বাজিয়ে আন্দোলন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালামের অডিও ফাঁসের ঘটনায় তৃতীয় দিনেও ভিসি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিনের জন্য সকল ছাত্র সংগঠনের সভা-সমাবেশ ও মিছিলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ড. আনিছুর রহমান ও ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন স্বাক্ষরিত এক জরুরী বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হয়েছে।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণনাশের হুমকি দানের প্রতিবাদে শনিবার ক্যাম্পাসে পৃথকভাবে প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশের ঘোষণা দেয় ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটি ও পদবঞ্চিত গ্রুপ। দু’গ্রুপের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচীতে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় এ সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।
এর আগে প্রোগ্রামের প্রস্তুতি নিতে শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪ টার দিকে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিব। রাকিবের ক্যাম্পাসে আসার সংবাদে আবাসিক হলে থাকা পদবঞ্চিত গ্রুপের নেতাকর্মীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাকে ধাওয়া দেয়। ধাওয়া খেয়ে ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যায় রাকিব।
এ ঘটনায় পরে ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি অশান্ত দেখে ও আইন -শৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় রাতে এক জরুরী বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাম্পাসে সভা-সমাবেশ ও মিছিল-মিটিং নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিজ্ঞপ্তিতে সকল শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক আইডি কার্ড সাথে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এসময় জিয়া হল মোড়ে রাকিবের কর্মীরা জড়ো হয়। রাকিবের ক্যাম্পাসে ঢোকার বিষয়টি ছাত্রলীগের বিদ্র্রোহী গ্রুপের কর্মীরা জানতে পেরে দেশীয় অস্ত্র, রামদা, চাপাতি, হটিস্টিক ও লাঠি-সোঠা নিয়ে হল থেকে বের হয়। বিদ্রোহীরা মিছিল করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেয় সাধারণ সম্পাদককে। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে গিয়েও রাকিবকে খুঁজতে তাকে। তাকে না পেয়ে বিদ্রোহীরা সাদ্দাম হোসেন হল এবং লালন শাহ হলে প্রবেশ করে রাকিব-পলাশের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে। এসময় সাধারণ শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের মধ্য আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। পরে সন্ধ্যায় তারা জিয়া মোড় এলাকায় অবস্থান নেয়। ।
ক্যাম্পাসে বর্তমানে কুষ্টিয়া ও ইবি থানার ব্যাপক পুলিশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতিকে শান্ত রাখতে কিছু সময় পরপর ক্যাম্পাসে পুলিশের টহল দিতে দেখা গেছে। কোন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে চাইলে আইডি কার্ড সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করতে হচ্ছে। বহিরাগতদের ক্যাম্পাসের প্রবেশ সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ। বহিরাগতরা প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ তাদের তালিকাভুক্ত করছেন। সবমিলিয়ে ক্যাম্পাসে বর্তমানে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
সার্বিক বিষয় জানতে চাইলে প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ড. আনিছুর রহমান বলেন, ‘ক্যাম্পাস পুরোপুরি শান্ত রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্ত রাখতে কুষ্টিয়া ও ইবি থানা পুলিশের কঠোর নজরদারি রয়েছে। ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হলে আইডি কার্ড প্রদর্শন করে প্রবেশ করতে হবে শিক্ষার্থীদের।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিনের জন্য সকল ছাত্র সংগঠনের সভা-সমাবেশ ও মিছিলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ড. আনিছুর রহমান ও ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন স্বাক্ষরিত এক জরুরী বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হয়েছে।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণনাশের হুমকি দানের প্রতিবাদে শনিবার ক্যাম্পাসে পৃথকভাবে প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশের ঘোষণা দেয় ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটি ও পদবঞ্চিত গ্রæপ। দু’গ্রæপের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচীরতে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় এ সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।
এর আগে প্রোগ্রামের প্রস্তুতি নিতে শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪ টার দিকে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিব। রাকিবের ক্যাম্পাসে আসার সংবাদে আবাসিক হলে থাকা পদবঞ্চিত গ্রুপের নেতাকর্মীরা অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে তাকে ধাওয়া দেয়। ধাওয়া খেয়ে ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যায় রাকিব।
এ ঘটনায় পরে ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি অশান্ত দেখে ও আইন -শৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় রাতে এক জরুরী বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাম্পাসে সভা-সমাবেশ ও মিছিল-মিটিং নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিশ^বিদ্যালয় কতৃপক্ষ। বিজ্ঞপ্তিতে সকল শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক আইডি কার্ড সাথে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এসময় জিয়া হল মোড়ে রাকিবের কর্মীরা জড়ো হয়। রাকিবের ক্যাম্পাসে ঢোকার বিষয়টি ছাত্রলীগের বিদ্র্রোহী গ্রুপের কর্মীরা জানতে পেরে দেশীয় অস্ত্র, রামদা, চাপাতি, হটিস্টিক ও লাঠি-সোঠা নিয়ে হল থেকে বের হয়। বিদ্রোহীরা মিছিল করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেয় সাধারণ সম্পাদককে। মিছিলটি বিশ^বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে গিয়েও রাকিবকে খুঁজতে তাকে। তাকে না পেয়ে বিদ্রোহীরা সাদ্দাম হোসেন হল এবং লালন শাহ হলে প্রবেশ করে রাকিব-পলাশের বিরুদ্ধে ¯েøাগান দিতে থাকে। এসময় সাধারণ শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের মধ্য আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। পরে সন্ধ্যায় তারা জিয়া মোড় এলাকায় অবস্থান নেয়। ।
ক্যাম্পাসে বর্তমানে কুষ্টিয়া ও ইবি থানার ব্যাপক পুলিশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতিকে শান্ত রাখতে কিছু সময় পরপর ক্যাম্পাসে পুলিশের টহল দিতে দেখা গেছে। কোন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে চাইলে আইডি কার্ড সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করতে হচ্ছে। বহিরাগতদের ক্যাম্পাসের প্রবেশ সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ। বহিরাগতরা প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ তাদের তালিকাভুক্ত করছেন। সবমিলিয়ে ক্যাম্পাসে বর্তমানে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
সার্বিক বিষয় জানতে চাইলে প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ড. আনিছুর রহমান বলেন, ‘ক্যাম্পাস পুরোপুরি শান্ত রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি শান্ত রাখতে কুষ্টিয়া ও ইবি থানা পুলিশের কঠোর নজরদারি রয়েছে। ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হলে আইডি কার্ড প্রদর্শন করে প্রবেশ করতে হবে শিক্ষার্থীদের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।