পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীতে কোনো জুয়ার বোর্ড ও ক্যাসিনো চলবে না। অবৈধ জুয়ার আড্ডা, ক্যাসিনোর তালিকা করতে ইতোমধ্যে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এসব পরিচালনায় যারাই জড়িত থাকুক তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএমপির সদর দফতরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, জুয়ার বোর্ড এবং ক্যাসিনো পরিচালনায় যারা জড়িত, তারা যত প্রভাবশালীই হোক না কেন আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে পুলিশ কঠোর হবে। আমি এই সপ্তাহেই কমিশনার হিসেবে কাজ শুরু করেছি। যারা এই বিষয় দেখেন তাদেরকে আমি নির্দেশ দিয়েছি, কোথায় কি হচ্ছে, কারা এসব পরিচালনা করছে তা তালিকা করে জানাতে।
তিনি বলেন, র্যাব যেমন অভিযান শুরু করেছে তেমনি পুলিশের ভূমিকাও একই রকম। স্পষ্ট করে বলছি, রাজধানীর কোথাও জুয়ার বোর্ড কিংবা ক্যাসিনো চলতে দেয়া হবে না। ক্যাসিনোতে যারা জুয়া খেলতে আসে তারাই মাদক সেবন করছে। ক্যাসিনো যদি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে সেখানে মাদক সেবনও বন্ধ হবে। ক্যাসিনো বন্ধ করেও যদি কেউ মাদকের কারবার চালানোর চেষ্টা করে তবে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজধানীতে অনেক ডিজে পার্টি আসর বসে। সেখানে মাদক সেবনের পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের আনাগোনাই বেশি। এ বিষয়ে ডিএমপির পদক্ষেপের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্মল বিনোদন হলে পুলিশ সহযোগিতা করবে। কিন্তু সেখানে বিনোদনের নামে যদি অশালীন ও অবৈধ কিছু চলে, মাদক সেবন হয় তাহলে সেখানেও একই রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, ইতোমধ্যে একটি জোনের তালিকা আমি পেয়েছি। অন্য জোনের তালিকাও করা হচ্ছে। এতদিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কেন, জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কঠোর। সেটা যে পর্যায়েই হোক না কেন। জোনাল ডিসিদের নির্দেশনা দিয়েছি এ ধরনের ঘটনা মোটেও সহ্য করব না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।