Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

কার্ড জালিয়াত চক্র সক্রিয়

হাসান সোহেল | প্রকাশের সময় : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে বিপ্লব ঘটে গেছে। সেই সুযোগ নিয়ে ব্যাংক গ্রাহকদের মধ্যে ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই মুহূর্তে ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক কোটি ৬০ লাখ। গ্রাহকের সংখ্যা যত দ্রুত বাড়ছে, বিভিন্ন জালিয়াতির ঘটনা নিয়ে উদ্বেগও বাড়ছে। একের পর এক জালিয়াতির ঘটনা ঘটছে কিস্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেন নীরব দর্শক।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের (বিআইডিএস) সিনিয়র ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, প্রযুক্তিনির্ভর প্রতারণা বা অপরাধের বিষয়ে গ্রাহককে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোকেও নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের দিকে নজর দিতে হবে।

এই কার্ড জালিয়াতির মূল কারণ বাংলাদেশে এখনও অনেক ব্যাংকের সাধারণ মানের ম্যাগনেটিক স্ট্রিপযুক্ত ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার। এদিকে বিভিন্ন ব্যাংকের সাধারণ মানের ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে দেশে যেমন জালিয়াতির শঙ্কা থাকছে, পাশাপাশি বিদেশেও ব্যবহার করতে পারছেন না গ্রাহকরা। তাই ওইসব ব্যাংকের আন্তর্জাতিক ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেও ভোগান্তিতে পড়ছেন গ্রাহক। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত জালিয়াতি রোধ এবং লেনদেনকে নিরাপদ করতে বর্তমান প্রচলিত ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের বদলে গত জানুয়ারি থেকেই ইএমভি প্রযুক্তির চীপ এবং পিন-ভিত্তিক কার্ড ব্যবহার করছে। ওই সময়ে ভারতে ইএমভি প্রযুক্তির কার্ড চালুর সংবাদে নড়ে-চড়ে বসে বাংলাদেশ ব্যাংক। নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে গত বছরের নভেম্বরেই সব ব্যাংককে নির্দেশনা দেয়া হয়, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডে নতুন প্রযুক্তি সংযোজনের। কিন্তু ফেব্রুয়ারির পরও একাধিকবার সময় বাড়িয়েও নতুন প্রযুক্তির ইএমভি প্রযুক্তির কার্ড সংযোজন করেনি অনেক ব্যাংক। ওই নির্দেশনা বাস্তবায়নের সময়সীমার পরও ৬ মাসের অধিক সময় অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু এখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ওই সব ব্যাংকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। যদিও এর আগেও ২০১৭ সালের ২৪ আগস্ট ২০১৮ সালের জুনের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সব ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড চিপ ও পিনযুক্ত তথা দুই স্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা করার নির্দেশনা থাকলেও তা বাস্তবায়নে করেনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। এ কারণেই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এদিকে আর্থিক লেনদেনের জনপ্রিয় মাধ্যম অটোমেটেড টেলর মেশিন (এটিএম) বুথগুলো অরক্ষিত হয়ে পড়েছে। এটিএম কার্ড ক্লোন করে জালিয়াতি, বুথগুলোর নিরাপত্তায় শিথিলতা, সিসি ক্যামেরা অকেজো থাকা, বুথে জালটাকা প্রাপ্তি এবং ‘যান্ত্রিক ত্রুটির’ কারণে সময়ে সময়ে গ্রাহকসেবা বন্ধ রাখার মতো ঘটনা ঘটছে প্রায়ই। এ ছাড়া নামকাওয়াস্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে জালিয়াতির মতো ঘটনা ঘটছে। কিন্তু ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনো পর্যন্ত দৃষ্টান্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেনি। এ নিয়ে গ্রাহক ও ব্যাংক খাতের সংশ্লিষ্টদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।

এটিএম কার্ড জালিয়াতি রোধে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের তাগিদ দিয়েছেন আর্থিক এবং আইটি খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। তারা আশঙ্কা করছেন, এখনই ব্যবস্থা না নিলে আবারও বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে অর্থ চুরি ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে। আর তাই ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি রোধে নিরাপত্তার জন্য প্রাধান্য দিতে হবে ইএমভিকে। এক্ষেত্রে অবশ্যই চিপ কার্ড করতে হবে। একই সঙ্গে প্রয়োজন অ্যান্টি স্কিমিং ডিভাইস।
মধুমতি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শফিউল আজম বলেছেন, ব্যাংকিং খাত এখনও আন্তর্জাতিক হ্যাকারদের নজরে আসেনি। তবে অর্থনীতি বড় হলে হ্যাকিং বেড়ে যাবে। এ জন্য এখনই প্রস্তুতি নিতে হবে।
সূত্র মতে, বর্তমানে প্রচলিত ম্যাগনেটিক স্ট্রিপযুক্ত কার্ডের তুলনায় চিপযুক্ত কার্ড বেশি নিরাপদ। ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ কার্ডের পেছনে কালো রঙের যে ফিতা বা ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ থাকে, তাতে গোপনীয় তথ্য সংরক্ষিত থাকে। প্রতারকরা স্কিমিং ডিভাইসের মাধ্যমে এ ধরনের কার্ডের তথ্য চুরি এবং তা দিয়ে নকল কার্ড তৈরি করে এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারে। আর চিপযুক্ত কার্ডের তথ্য সংরক্ষিত থাকে কম্পিউটার মাইক্রো চিপে। স্কিমিং ডিভাইস কোনোভাবে এ ধরনের কার্ড থেকে তথ্য চুরি করতে পারে না। যে কারণে বিশ্বব্যাপী এখন চিপভিত্তিক কার্ডের ব্যবহার বাড়ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্টের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা ইনকিলাবকে বলেন, বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকগুলোকে ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডে ইএমভি প্রযুক্তির চিপ কার্ড সংযোজনের জন্য বলা হয়েছে। অধিকাংশ ব্যাংক এটি করেছে। তবে এখনো কয়েকটি ব্যাংক নতুন প্রযুক্তি সংযোজন করেনি। তারা কিছুদিন পর পর সময় বাড়াচ্ছে।

যারা বাস্তবায়ন করছে না তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, এক্ষেত্রে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার সুযোগ নেই। তাই সময় বাড়ানো হয়। তবে গ্রাহকদের নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যাংকগুলোকে অবশ্যই ইএমভি প্রযুক্তির চিপ কার্ড সংযোজন করা উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি।

নাজিয়া পারভীন নামে এক ডেবিট কার্ড গ্রাহক জানান, তিনি সন্তানের স্কুলের বেতন, গৃহস্থালি বাজার এবং পোশাক কেনার ক্ষেত্রে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে থাকেন। তিনি জানান, প্রায়শই কার্ড জালিয়াতির ঘটনা শুনলে আতঙ্কে থাকি। বিভিন্ন সময়ে টেলিভিশনের খবর, টকশো এবং ওয়েবসাইটগুলোতে খুঁজেছি গ্রাহকের নিরাপত্তার পথ কী। এখনো আমি সাবধান থাকার চেষ্টা করি, কিন্তু প্রতিটা লেনদেনের সময় তো আর মেশিনের সাথে কিছু জুড়ে দেয়া আছে কি না তা দেখা হয় না।

একটি টেলিকম প্রতিষ্ঠানে কাজ করা রাবেয়া সুলতানা জানান, গত প্রায় ৮ বছর কার্ড ব্যবহার করছি। এখনো দুর্ঘটনার সম্মুখীন হইনি- তাই এতো চিন্তা করি না। কিন্তু কিছুদিন আগে অসাবধানতার কারণে আমাদের একজন সহকর্মী এটিএম মেশিনে কার্ড রেখে বের হয়ে গিয়েছিলেন, পরে কল সেন্টার থেকে তাকে জানানো হয়েছে তার দশ হাজার টাকা তোলা হয়েছে, কিন্তু সেটা উনি নিজে তোলেননি। এরপর থেকে আমাদের সব সহকর্মী সাবধান হয়ে গেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশের মোট ব্যাংকের অর্ধেকই এখন সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ব্যাংকিং খাতের ৪৩ শতাংশ জালিয়াতির ঘটনা প্রযুক্তিভিত্তিক। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটিএম কার্ড স্কিমিং, কার্ড ক্লোনিং ও সর্বশেষ ‘জ্যাকপট’ ম্যালওয়্যার দিয়ে গ্রাহকের অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ঘটেছে। এর ফলে ব্যাংকগুলোর সাইবার নিরাপত্তা হুমকি বহুগুণে বেড়ে গেছে। এখনও বাংলাদেশে এটিএম মেশিন থেকে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে ‘এক স্তর’ নিরাপত্তা অর্থাৎ কেবল পাসওয়ার্ড দিয়ে টাকা তোলা যায়। নেক্সট জেনারেশন ফায়ারওয়াল সফটওয়্যার পুরোপুরি স্থাপন করতে পারেনি অধিকাংশ ব্যাংক। এছাড়া পুরনো এটিএম মেশিন দিয়ে চলছে বাংলাদেশের বেশিরভাগ ব্যাংকের সেবা। অটোমেটেড টেলার মেশিনের (এটিএম) অপারেটিং সিস্টেম দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের বুথ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ চুরি করে নিচ্ছে হ্যাকাররা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একজন ব্যক্তির চেয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সচেতন হওয়ার প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। জানা গেছে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রথম অটোমেটেড টেলার মেশিন যা সংক্ষেপে এটিএম মেশিন নামে পরিচিত তা চালু করা হয়েছিল। এরপর দুই হাজার সালের পর দ্রæত সেই সংখ্যা বাড়তে থাকে। এই মুহ‚র্তে সারাদেশে দশ হাজারের বেশি এটিএম বুথ রয়েছে, যার অর্ধেকের বেশি বুথ ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের। বাংলাদেশে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার প্রতিবছর বাড়ছে। সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে জালিয়াতির পরিমাণও। ব্যাংকিং খাতের প্রযুক্তিনির্ভর ৫০টি জালিয়াতির ঘটনা বিশ্লেষণ করে তৈরি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যাংকিং জালিয়াতির ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটছে এটিএম ও প্লাস্টিক কার্ডের মাধ্যমে। প্রায় ৪৩ শতাংশ জালিয়াতির ঘটনা প্রযুক্তিভিত্তিক।

জানা যায়, গত রমজানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখা এবং সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করার কথা বলা হলেও অনেক ব্যাংকই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোন নির্দেশই মেনে চলেনি। যার ফলে চলতি বছরের ১ জুন ডাচ-বাংলা ব্যাংকের খিলগাঁওয়ের এটিএম বুথ থেকে কার্ড জালিয়াতি করে তিন লাখ টাকা উত্তোলনের ঘটনায় ইউক্রেনের সাত নাগরিককে আটক করে ডিবি পুলিশ।

জানা গেছে, জালিয়াত চক্র ২০১৬ সালের ৬ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের ভেতরে ইস্টার্ন ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) এটিএম বুথে ‘স্কিমিং ডিভাইস’ বসিয়ে ১ হাজার ২০০ গ্রাহকের তথ্য চুরি করে। এর মধ্যে ৪০ জন গ্রাহকের ২০ লাখ ৫৯ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়ার তথ্য পাওয়া যায়। এ ছাড়া দেশের বাইরে থেকেও কয়েকশ’ গ্রাহকের তথ্য চুরি করেছে ওই চক্র। গ্রাহকের কার্ড ক্লোন বিদেশে হলেও টাকা তোলা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। আর তাই এটিএম ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে মানসম্মত ও নিরাপদ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। একই সঙ্গে দক্ষ জনবল তৈরির ওপরও জোর দিয়েছেন তারা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটিএম ব্যাংকিংয়ের জালিয়াতি বন্ধ করতে প্রথমেই দেশে যেসব এটিএম মেশিন বসানো হয়েছে সেগুলোর প্রতিটির বিষয়ে তদন্ত করতে হবে। পাশাপাশি এটিএম খাতে অবকাঠামোগত উন্নয়নও বাড়াতে হবে।

কার্ড ও এটিএম বুথ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ার প্রেক্ষাপটে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও। কিন্তু এরপরেও এটিএম বুথ থেকে জালিয়াতি করে অর্থ তুলে নেয়ার ঘটনা হচ্ছে। বিশ্লেষকরা বলছেন ব্যাংকগুলোর জন্য এটিএম বুথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ব্যাংকের কম্পিউটারাইজড সিস্টেমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বড় চ্যালেঞ্জ। গবেষণায় উঠে এসেছে- তিন বছরে দুই হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে এটিএম বুথে প্রতারকচক্রের হানার কারণে। তাই এটিএম-এ টাকা ওঠানোর কাজটি নিরাপদ নির্বিঘ্ন করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে আরও কঠোর হতে হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে এটিএম বুথে এ্যান্টি স্কিমিং ডিভাইস সংযোজনের ব্যবস্থা নিতে হবে। এখন থেকেই অধিকতর সুরক্ষার উদ্যোগ নেয়ার বিকল্প নেই। এটিএম সেবার নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। প্রতিনিয়ত নিরাপত্তা হালনাগাদ করতে হবে। এর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। উল্লেখ্য, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড সুবিধা দিচ্ছে দেশের প্রায় ৫১টি ব্যাংক।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: কার্ড

১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ