পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কৃষি শ্রমিকের অভাব পূরণে কৃষিকে পুরোপুরি যান্ত্রিকীকরণে সরকার বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এরমধ্যে কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে কৃষককে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত সরকার ভর্তুকি দেবে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্নোত্তরপর্বে আওয়াম অধিবেশনের সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, যে সব সরকারি কর্মকর্তা কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনেনি তাদের শাস্তি দেওয়া হবে।
কৃষিমন্ত্রী ড. আন্দুর রাজ্জাক বলেন, আমরা আস্তে আস্তে কৃষি ক্ষেত্রে যান্ত্রিকীকরণে যাচ্ছি। জমি চাষ এবং ধান মাড়াই যন্ত্রের সাহায্যে হচ্ছে। ফসল লাগানো এবং কাটাও যান্ত্রিকীকরণে যাবো। লাগানো এবং কাটার যন্ত্রের দাম বেশি। এ যন্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণেরও প্রয়োজন আছে। তিনি আরও বলেন, একটি কৃষি যন্ত্রের দাম ২০/২৫ লাখ টাকা। এত টাকা কৃষক পাবে কোথায়। তবে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সরকার অর্ধেক থেকে ৭০ শতাংশ টাকা দেবে।
একটি যন্ত্রের দাম যদি ১০ লাখ টাকা হয়, সেটা কিনতে সরকার কৃষককে ৫ লাখ টাকা দেবে। আর প্রান্তিক কৃষককে ৭০ শতাংশ অর্থাৎ ১০ লাখ টাকা যন্ত্রের দাম হলে সরকার দেবে ৭ লাখ টাকা। এর জন্য আমরা প্রকল্প তৈরি করেছি। প্রধানমন্ত্রী অনুমতি দিয়েছেন। কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণে সরকার সবধরনের পদক্ষেপ নেবে এবং পর্যাপ্ত টাকা বরাদ্দ দেওয়া হবে।
কৃষকরা ন্যার্য্য মূল্য পাচ্ছেন না জানিয়ে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, কৃষক ফসল আবাদ করে ন্যায্যমূল্য পাবে না, এটা হতে পারে না। আমরা সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনার নির্দেশ দিয়েছি। আমাদের একটি টিম যাবে উপজেলা পর্যায়ে। যে সব কর্মকর্তারা কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনেনি তাদের শাস্তি দেওয়া হবে।
ভবিষ্যতে ধান কেনার আগে থেকেই কৃষকদের তালিকা তৈরি করে উপজেলা কৃষি অফিসে টাঙিয়ে দেওয়া হবে। যারা ধনী কৃষক, তাদের কাছ থেকে কেনা হবে ২০ শতাংশ, মধ্যবৃত্ত কৃষকের কাছ থেকে ৩০ শতাংশ হারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।