পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোনো গণতন্ত্রকামী দল কিংবা লোক শেখ হাসিনার সাথে নেই মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, এরশাদ এক গণতন্ত্র হত্যাকারী ছিলেন তার দল আজকে শেখ হাসিনার জোটের অংশীদার। এই জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের হানিমুনের পতন না ঘটালে পরে আজকে নাগরিক স্বাধীনতা ও সত্যিকারের গণতন্ত্র ফিরে আসবে না। এই নতজানু সরকার থাকলে আমার সার্বভৌমত্ব থাকবে না, আমার স্বাধীনতা থাকবে না।
শনিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা-জাসাসের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাসাস নেতা-কর্মীদের নিয়ে রিজভীর নেতৃত্বে এই মিছিল হয়। নয়াপল্টনের কার্যালয় থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে নাইটেঙ্গল রেস্তোরা মোড় ঘুরে আবার কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, আজকে গণতন্ত্রের স্পেসগুলো দেখুন সব স্পেস সরকার বন্ধ করে দিচ্ছে। মিডিয়ার যে স্বাধীনতা সেই স্বাধীনতা একেবারে সংকুচিত করে রেখেছে। কেউ যদি সরকারের বিরুদ্ধে সত্য কথা উচ্চারণ করে, এই উচ্চারণ করতে গিয়ে তাদের বোরগা যদি খুলে যায় বোরগার নিচে তাদের নগ্ন চরিত্র যখন প্রকাশ পায় তখন তারা অস্থির হয়ে যায়। এই কারণে আজকে নাগরিক অধিকার, মানবাধিকার, মিডিয়া, রাজনৈতিক দল যারা সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার তারা বন্দি, তারা গুম, তারা বিচারবর্হিভুত হত্যার শিকার। এটা চলতে পারে না।
রিজভী বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে ৩০ লাখ লোক শুধু শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখবে- এজন্য জীবন দিয়েছে, ২ লাখ লোক লাঞ্ছিত হয়েছে শুধু শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখবে এজন্য লাঞ্ছিত হয়েছে? নির্যাতনকারী দল, গণতন্ত্র হত্যাকারী দলকে ক্ষমতায় রাখার জন্য এতো রক্ত শহীদরা দেননি।
জাসাসের শিল্পী-সাহিত্যিকদের সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহবান এবং কারাবন্দি খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।