পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একেএম আব্দুল মোমেন বলেছেন, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত না যাওয়ার জন্য যারা প্ররোচনা দিয়েছে, যারা ইংরেজিতে পোস্টার, প্লেকার্ড লিখে সাপ্লাই দিয়েছে এবং যে সমস্ত এনজিও না যাওয়ার জন্য তাদের আহবান জানিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
আজ মন্ত্রীর নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ বিষয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একেএম আব্দুল মোমেন বলেন, আমরা চেয়েছিলাম আজ থেকে প্রত্যাবসন প্রক্রিয়াটি শুরু করতে। এটি চুক্তি অনুযায়ী দুই বছর চলার কথা। কিন্ত দুর্ভাগ্যজনক তা আজ আমরা শুরু করতে পারলাম না। আমরা প্রস্তুত ছিলাম কিন্তু একজন রোহিঙ্গাও যেতে রাজি হয়নি। আমরা অপেক্ষায় থাকবো। চেষ্টা চালিয়ে যাব। যখন কেউ রাজি হবে আমরা তাদের ফেরত পাঠাবো।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের উচিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে যে আস্থার সঙ্কট আছে সেটা দূর করা। সমস্যাটি তাদের সৃষ্টি, সমাধানও তাদেরই করতে হবে। আমার সাজেশন থাকবে তারা বাংলাদেশে অস্থায়ী আশ্রয়ে থাকা রোহিঙ্গা প্রতিনিধেদের (মাঝি) মিয়ানমারে নিয়ে যাক। মিয়ানমার রাখাইনে কি উন্নয়ন করেছে, রোহিঙ্গাদের জন্য কি বব্যস্থা করেছে, তাদের নিরাপত্তার জন্য কি আয়োজন রয়েছে, সেটা তাদের দেখাক। বাংলাদেশ থেকে সাংবাদিকদেরও নিয়ে যেতে পারে। এতে আস্থার সঙ্কট দূর হবে এবং রোহিঙ্গারা প্রত্যাবসনে উৎসাহিত হবে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা চিন্তা করছি বিভিন্ন দেশের লোককে নিয়ে একটা কমিশন গঠন করব। তাদেরকে মিয়ানমার রাখাইনে নিয়ে যেতে পারে এবং প্রত্যাবসনের অনুকূল পরিবেশ কতটা সৃষ্টি হয়েছে সেটা দেখাতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।