পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২১ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের যেমন বিচার হয়েছে ঠিক তেমনই এ হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড তারেক রহমানেরও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তারেক রহমানের সর্বোচ্চ শাস্তির জন্য উচ্চ আদালতেও যাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি৷
বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নির্মিত বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, অবশ্যই আমরা উচ্চ আদালতে যাব। হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নানের বক্তব্যে আছে তারেক রহমানের নির্দেশেই তারা সেদিন হামলা চালিয়েছিল। হত্যাকাণ্ডের যেমন বিচার হয়েছে, হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ডেরও এমন বিচার হতে হবে।
এসময় তিনি বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে বলেন, একুশে আগস্ট আজকের এই দিনে তৎকালীন বিরোধী দলের নেত্রী আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাইম টার্গেট করে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে সন্ত্রাসীদের দিয়ে রক্তস্রোত বইয়ে দিয়েছিল বিএনপি-জামাত সরকার। ১৫ আগস্টের পর ২১ আগস্ট ইতিহাসের এ দুটি ঘটনায় একই সূত্রে গাঁথা। সরকারি দল এবং বিরোধী দলের মধ্যে যে সম্পর্ক থাকা দরকার, আমি মনে করি একুশে আগস্টের মধ্য দিয়ে তা চিরদিনের জন্য শেষ হয়ে গেছে।
এরপরও বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগ সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চেয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, এরপরেও জননেত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়াকে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনকে সামনে রেখে গণভবনে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা পুত্র হারা মাকে সান্ত্বনা দিতে তার বাড়িতে ছুটে গিয়েছিল। কী দুর্ব্যবহার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে করা হয়েছে! বাংলার মানুষ জানে। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংলাপের রাস্তাই বিএনপি বন্ধ করে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, একুশে আগস্টের হত্যাকাণ্ডের আদালতে বিচার হয়েছে। এখন পেপারবুক তৈরি হচ্ছে, এরপর ডেথ রেফারেন্সের শুনানি হবে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কর্ম সম্পর্কে ওদের কথা যারা বলে, আমি বলব এর জন্য দায়ি বিএনপি। ১৫ আগস্ট রক্তাক্ত ঘটনার মধ্য দিয়ে যেটা তারা তৈরি করেছে, সে দেয়াল ভুলে যাওয়া আমাদের পক্ষে কোনোভাবেই সম্ভব না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।