পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ঈদের দিন পশু কোরবানির পর রাজধানীর পাড়া মহল্লা থেকে চামড়া সংগ্রহ শুরু হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে যারা চামড়া কিনছেন সেসব মৌসুমী ব্যবসায়ীরা বলছেন, ট্যানারি মালিক ও আড়তদাররা তাদের সঠিক দাম দিচ্ছেন না। এবছর শুধু পোস্তায় ৭ লাখ পিস কাঁচা চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এছাড়া সারাদেশে এক কোটি পিস চামড়া সংগ্রহ করার আশা করা হচ্ছে।
ঈদ উল আজহার সকালে পশু কোরবানির পর পরই রাজধানীর পাড়া মহল্লায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীরা। তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে পিস হিসেবে গরু ও খাসির চামড়া সংগ্রহ করেন। একেকটি গরুর চামড়া আকার ভেদে ৮শ থেকে ১২শ টাকা পর্যন্ত সংগ্রহ করছেন বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
এক ব্যবসায়ী বলেন, ১ হাজার টাকা দিয়ে কিনে নিলাম, কিন্ত বিক্রি করলাম ৭৫০ টাকা।
এদিকে, সকালে দেশের সবচে বড় কাচা চামড়ার আড়ৎ পুরান ঢাকার পোস্তায় দেখা যায়, আড়ৎদাররা চামড়া কেনা ও লবণজাতের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন। দুপুর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা ছোট ট্রাক, ভ্যানে করে কাঁচাচামড়া নিয়ে আসতে শুরু করেন। তবে পোস্তার অনেক চামড়া ব্যবসায়ী জানান, গতবছর ট্যানারিতে দেয়া চামড়ার দাম এখনো পুরোপুরি পাননি। এতে এবছর চামড়া কেনায় আর্থিক সংকট আছে তাদের।
একজন বলেন, ৮শ টাকা দিয়ে চামড়া কিনার পর এখান তা বিক্রি করতে হচ্ছে ৪০০ টাকায়।
রাজধানীর সাইন্সল্যাব, হাজারীবাগ এলাকাতেও ট্যানারী প্রতিনিধি ও আড়ৎদাররা কোরাবানীর পশুর চামড়া কিনছেন। এবছর ঢাকার মধ্যে প্রতিবর্গফুট গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা আর ঢাকার বাইরে দাম ধরা হয়েছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।