পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টঙ্গীর চেরাগআলী মার্কেট এলাকায় ফুটপাথ ও ড্রেন দখল করে অস্থায়ী দোকান বসিয়ে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা করে আসছে দোকান মালিকরা। এতে জনসাধারণের চলাচলে মারাত্মক অসুবিধা হচ্ছে। মার্কেট কমিটি দেখেও না দেখার ভান করছে। বেশ কয়েকটি দোকান গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করছে। যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এ ব্যাপারে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না।
সূত্রে জানা যায়, চেরাগআলী মার্কেটের হাজী ইউসুফ আলী শপিং কমপ্লেক্সের দক্ষিণ পাশের ফুটপাথ ও ড্রেন দখল করে অস্থায়ী দোকান বসিয়ে একটি চক্র মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। দোকানগুলো হচ্ছে, হালিম বিক্রির দোকান, শরবতের দোকান, চায়ের দোকান, ছোলা বুট-পিঁয়াজু-আলুর চপ ও বেগুনি তৈরির দোকান, পান-সিগারেটের দোকান, ফলের দোকান ও জুতার দোকান ইত্যাদি।
পথচারীদের চলাচলের রাস্তায় এসব দোকান বসার কারণে এই রাস্তা দিয়ে পথচারীদের যাতায়াতে মারাত্মক অসুবিধায় পড়তে হয়। পথচারীরা এর প্রতিবাদ করলেও কোন কাজ হয় না। বিশেষ করে গার্মেন্টসের মহিলা শ্রমিকদের এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এছাড়াও ড্রেন দখল করে বিভিন্ন ময়লা-আবর্জনা ফেলে রেখে পানি চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে রাখে। এর ফলে পানি জমে ময়লা-আবর্জনা রাস্তায় উঠে আসে। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই ড্রেন উপচে ময়লা ও দুর্গন্ধযুক্ত পানি রাস্তায় উঠে পথচারী ও যান চলাচলে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে মার্কেটের সিকিউরিটি গার্ড এসব অস্থায়ী দোকান হতে প্রতিদিন ভাড়া বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা উত্তোলন করে তা ভাগ-বাটোয়ারা করেন। অভিযোগ রয়েছে পুলিশ ও কতিপয় অসাধু ব্যক্তিদের ছত্রছায়ায় থাকার কারণে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না মার্কেট কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে মার্কেট মালিক মো. হারুন সরকার বলেন, মার্কেটের পাশে ফুটপাথে অস্থায়ী দোকান বসিয়ে একটি চক্র মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আমি মনে করি ঈদকে সামনে রেখে এইসব দোকান উচ্ছেদ করা দরকার। তাহলে মার্কেটের ক্রেতা-বিক্রেতারা সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ঈদুল আযহার কেনাকাটা করতে পারবেন। তাই এ ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসন ও সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন মার্কেট মালিক হারুন সরকার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।