পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। তার বেরিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক মোর্চা ঐক্যফ্রন্টে ভাঙন দেখা দিল।
সোমবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি ঐক্যফ্রন্ট ছাড়ার ঘোষণা দেন।
কাদের সিদ্দিকী ঐক্যফ্রন্টে থাকবেন না এটি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে বেশ কিছুদিন ধরে গুঞ্জন চলছিল। আজ সেটি বাস্তবে রূপ নিল।
জানা গেছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী বিভিন্ন ইস্যুতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক দলগুলোর মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। একাদশ সংসদে শরিকদের না জানিয়ে বিএনপি ও গণফোরামের সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণসহ নানা বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কাদের সিদ্দিকী। ফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন ও প্রধান দল বিএনপির কাছ থেকে ‘প্রত্যাশামাফিক’ উত্তর না পাওয়ায় জোট ত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের দায়িত্বশীল এক নেতা জানান, রোববার রাত ১১টায় সিদ্ধান্ত হয় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে থাকছে না কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। সোমবার সকালে সিনিয়র নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসেন কাদের সিদ্দিকী। এরপরই ফ্রন্ট ছাড়ার ঘোষণা দেন।
এ বিষয়ে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সম্পাদক অধ্যক্ষ ইকবাল সিদ্দিকী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা তো ব্যাখ্যা চেয়েছিলাম ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতাদের কাছে। ১০ জুন ফ্রন্টের বৈঠক হয়েছে। কথা ছিল সেই বৈঠকে ব্যাখ্যা দেবে। কাদের সিদ্দিকী চিঠি দিয়েছেন। সংসদে যাওয়ার সিদ্ধান্ত কে দিয়েছে, সেটা তো আমরা জানি না। এই সিদ্ধান্ত কে নিলো, কেউ বলতে পারে না। আমি নিজেও স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য, আমি জানি না। আমাদের নেতাও জানেন না। আমরা সবাই জানি, ড. কামাল হোসেন শীর্ষনেতা, কিন্তু তার কাছে তো আমরা জানতে চেয়েছি, কিন্তু তিনিও বলতে পারেন না। এসব কারণেই আমরা ফ্রন্ট ছাড়ছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।