Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দৌলতদিয়া ঘাটে কর্মমুখী যাত্রীদের চাপ

রাজবাড়ী জেলা সংবাদদাতা : | প্রকাশের সময় : ৯ জুন, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

ঈদে নাড়ীর টানে বাড়ী ফেরা দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার কর্মমুখী মানুষ ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরে যাচ্ছে। রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট হয়ে পদ্মা নদীতে স্পিডবোড, লঞ্চ ও ফেরি যোগে যাত্রীরা পারাপার হচ্ছে।

গতকাল শনিবার দুপুর থেকেই রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলাধীন দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে দৌলতদিয়া ঘাট প্রান্তে মানুষের ঢল চোখে পড়ে। এতে করে ঘাট এলাকায় দেখা গিয়েছে যানবাহনের যানজট।

বিআইডবিøটিসি’র দৌলতদিয়া ঘাট অফিস সূত্রে জানা গেছে, ঈদে বাড়ী ফেরা কর্মমুখী মানুষ ও যানবাহন পারাপারে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়া প্রান্তে ৬টি ঘাট দিয়ে ১১টি রো রো ফেরি ও ৯টি কেটাইপ, ইউটিলিটি ফেরি সার্বক্ষণিক চলাচল করছে। এছাড়া এ নৌরুটে বিকাল ৫টা নাগাদ ২৬টি লঞ্চ যাত্রী পারপার করছে।

শনিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত দৌলতদিয়া ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, সকাল ৬টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দূরপাল্লার যাত্রীবাহী পরিবহনগুলোর চাপ কম থাকলেও দৌলতদিয়া ঘাট ছিলো অনেকটা ফাকা। এসময় প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইল গুলোর চাপ চোখে পড়ার মতো ছিলো। বিকাল ৫টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের দৌলতদিয়া ঘাট এলাকা থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার অদূরে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত যাত্রীবাস নদী পাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে।

এ সময় সাতক্ষীরা, খুলনা, যশোর, বেনাপোল, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, রাজবাড়ী থেকে ছেড়ে আসা একাধিক যাত্রীবাহী পরিবহনের চালকগণ ও যাত্রীরা জানান, যানবাহনগুলোকে ফেরি পেতে বেশি সময় ঘাট এলাকায় অপেক্ষায় থাকতে হয়নি।
বিআইডবিøটিসি’র দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক (বানিজ্য) আবু আব্দুল্লাহ জানান, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে ১৯টি ফেরি সার্বক্ষণিক চলাচল করছে। আবহাওয়া অনুক‚লে থাকলে দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় যানবাহনের যানজট হবে না বলেই তিনি আশা করেন। সকাল থেকেই ছোট গাড়ীগুলোর চাপ থাকলেও বিকালে ও রাতে বাড়তে পারে দূর পাল্লার যাত্রীবাহী যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পাবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ