পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, প্রধানমন্ত্রী ওআইসি সম্মেলনে বলেছেন বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ নির্মূল করেছেন। তার নাতিও শ্রীলঙ্কায় জঙ্গিবাদে মারা গেছে। সত্যি এটা দুঃখজনক ঘটনা। বিএনপির পক্ষ থেকেও এ ঘটনায় শোক প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু সারাদেশে এত যে শিশু নির্যাতন হচ্ছে তার আমলে এটা তিনি ওইআইসি সম্মেলনে বললেন না কেন? প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনার অসংখ্য সন্তান বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হলো সেটা কিন্তু আপনি ওআইসি সম্মেলনে বললেন না। সেটা আপনি বলতে পারবেন না। একদিন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে কেউ একজন এসব কথা বলবে। আপনি যে অন্ধকারের মধ্যে গণতন্ত্রকে মৃত্যুকূপে ঠেলে দিয়েছেন সেটা একদিন কেউ না কেউ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বলবে।
রোববার (২ জুন) দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ন্যাশনালিস্ট রিসার্চ সেন্টার (এনআরসি) ‘আঁধারের সাথে দ্বন্দ্ব’ শীর্ষক স্মৃতিস্মারক ও দেয়ালিকা প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এই প্রদশর্নীতে জিয়াউর রহমানের কর্মকা-ের ৬০টি আলোকচিত্র স্থান পায়।
সততা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ দিয়ে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রনায়কের পরিচয় দিয়েছেন উল্লেখ করে রিজভী বলেন, তাকে অনুসরণ করলে আজকে কালিমাযুক্ত যে রাজনীতি তা থেকে বের হয়ে সত্যিকার গণতান্ত্রিক পরিচয় পাওয়া যাবে। তিনি বলেন, ফ্যাসিস্টরা কিন্তু অনেক দিন থাকে। যখন চলে যায় তখন এদের চিহ্নও থাকে না। কিন্তু যারা জনগণের পক্ষে যারা কাজ করে অল্প দিন হলেও মানুষ সেটা কখনও ভুলে না, জিয়াউর রহমান তাই। দিল্লির সুলতান শের শাহ সাড়ে তিন বছর রাজত্ব করেছেন-এর মধ্যে গ্রান্ড ট্রাংক রোড, এর মধ্যে সরকারি সরাই খানা, ওই সময়ে জনকল্যাণমূলক কাজ করেছেন সুলতান। এ গ্লোবালাইজেশনেও তাকে স্মরণ করা হয়। জিয়াউর রহমান অল্প সময়ে রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি যুগান্তর ঘটিয়েছেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতা মো. মাইনুল ইসলাম, টিএস আইউব প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।