পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে পটুয়াখালীর ডিসি অফিসের দুই পিয়নসহ মোট ১১ জনকে কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরীক্ষা চলাকালীন সময় বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে তাদের হাতেনাতে আটক করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গতকাল বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসক দরবার হলে প্রেস ব্রিফিং করে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. নুরুল হাফিজ।
দন্ডিতরা হলেন ডিসি অফিসের পিয়ন দিপু সিকদার (২৪), সাইফুল ইসলাম (২৩) ও রবিউল আলম (২৯), মো. আবদুল কুদ্দুস (২৪), মো. গোলাম সরোয়ার (২৮), মিজানুর রহমান (২৪), সিদ্দিকুর রহমান (২৩), বাবুল হোসেন (৩২) ও শহিদুল ইসলামকে ১ মাস ও ফারুক হোসেনকে ৩ দিন এবং সাবিনা আক্তারকে ৭ দিন কারাদন্ডের আদেশ দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জানান, প্রশ্নফাঁসকারী কোন সদস্যকে ছাড় দেয়া হবে না। ডিসি অফিসের মাষ্টারোলে কর্মরত পিয়নদেরকে ছাড় দেয়া হয়নি। মূল হোতাদের বের করে শাস্তির আওতায় আনা হবে।
অপরদিকে বেলা সাড়ে ১২টায় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অপর এক প্রেস ব্রিফিং এ প্রশ্নপত্র, মোবাইল ডিভাইস, উত্তরপত্রসহ শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৩৩ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ সুপার। পুলিশ সুপার মো. মইনুল হাসান জানান, তাদের গোয়েন্দা টিম গত বৃহস্পতিবার সারা রাত অভিযান চালিয়ে প্রশ্নপত্র, উত্তর পত্র, মোবাইল ডিভাইস, স্বর্ণালংকারসহ শহরের বিভিন্ন এলাকা, কেন্দ্র ও আবাসিক হোটেল থেকে এদের গ্রেফতার করে। এরা সবাই প্রশ্নপত্র ফাঁসের সাথে যুক্ত বলে দাবি করেন তিনি। তিনি আরো বলেন, এদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করা হবে এবং প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের মূল হোতাদের খুজে বের করা হবে।
তবে অনুসন্ধান করে জানা গেছে পটুয়াখালীর বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসকারী চক্রের মূল হোতারা রয়ে গেছে ধরাছোয়ার বাইরে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।