পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পদ্মাসেতুর দ্বাদশ স্প্যান ‘৫-এফ’ (সুপার স্ট্রাকচার) রওনা হয়েছে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে। মাঝপদ্মায় সেতুর ২০ ও ২১ নম্বর পিলারের ওপর বসবে এই স্প্যানটি।
সোমবার (৬ মার্চ) সকাল সোয়া ৯টার দিকে ধূসর রংয়ের ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ও ৩ হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটি নিয়ে তিন হাজার ৬০০টন ধারণ ক্ষমতার ‘তিয়ান ই’ ভাসমান ক্রেনটি রওনা করে। সেতুর ২০ ও ২১ নম্বর পিলারের সামনে অবস্থান করবে স্প্যানবহনকারী ক্রেনটি।
স্প্যানটি বসানোর মাধ্যমে দৃশ্যমান হবে সেতুর ১৮০০ মিটার। শুক্রবার (৩ মে) স্প্যান বসানোর পরিকল্পনা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় ‘ফণি’র কারণে তা বাতিল করেন সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পদ্মাসেতুর প্রকৌশলী জানান, সকাল ৯টা ১৯ মিনিটের দিকে স্প্যানটি যাত্রা শুরু করে। আবহাওয়াসহ সবকিছু অনুকূলে থাকলে স্প্যানটি বসানোর কার্যক্রম শুরু হবে। নির্ধারিত স্থানে পৌঁছানোর পর স্প্যান পিলারের ওপর বসানো হবে কিনা সিদ্ধান্ত হবে।
পদ্মাসেতুতে ৪২টি পিলারের ওপর বসবে ৪১টি স্প্যান। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। সেতু নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা। মূল সেতু নির্মাণের জন্য কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (এমবিইসি) ও নদীশাসনের কাজ করছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।
৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।