রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখকে সামনে রেখে দামের দিক থেকে ইলিশের গায়ে হাত লাগানোই যাচ্ছে না। যেনো আগুনের তাপ লাগে হাতে। কুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ বাজারে ১ কেজি থেকে ১২শ’ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশের দাম ২৫শ’ থেকে ৩ হাজার টাকা। আর ৫শ’ গ্রাম থেকে ৮শ’ গ্রাম ওজনের ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে দাম পড়ছে ১৬শ’ থেকে দুই হাজার টাকা। পয়লা বৈশাখ ঘনিয়ে এলে দাম আরও বেড়ে যাবে এমন আশঙ্কায় আগে ভাগে কিনতে বাজারে পা রাখছে মাছের রাজা ইলিশপ্রেমিরা।
অন্যান্য সময়ের চেয়ে পয়লা বৈশাখ ঘিরে ইলিশের বাড়তি চাহিদা থাকে। বৈশাখ আসতে আরও ৬/৭দিন বাকি থাকলেও গত শুক্রবার থেকে বাজারে ইলিশের দামে বৈশাখী আগুন লেগেছে। গতকাল রোববার সকালে নগরীর রাজগঞ্জ বাজার ঘুরে আড়তদার ও ইলিশের খুচরা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে প্রতিবছর পয়লা বৈশাখকে সামনে রেখে চট্রগ্রাম, নোয়াখালীর আলেকজান্ডার, ভোলা, হাতিয়া, সদ্বীপ ও কক্সবাজার থেকে ইলিশ আমদানি করা হয়। এবারেও এর ব্যতয় ঘটেনি। তবে বাজারে চাঁদপুরের ইলিশের আমদানি কম। রাজগঞ্জ বাজারের ইলিশ বিক্রেতা রতন জানান, আড়ত থেকে বেশি দরে কিনতে হচ্ছে বলেই দাম বাড়তি। পয়লা বৈশাখের দিন ও আগের দিন ইলিশের দাম বাড়বে। ক্রেতাদের অভিযোগ, পয়লা বৈশাখের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইলিশ বিক্রেতারা সিন্ডিকেট করেই দাম বাড়িয়েছে। জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকায় প্রতিবছর বৈশাখ এলেই উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে বাড়ানো হয় ইলিশের দাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।