পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মশা নিধনে ফগার মেশিনের মাধ্যমে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম শুরু করেছে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি)। অভিযানের শুরুতেই সফলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ মশা মারার ওষুধ ছিটানোর ১৫ মিনিট পরও সেখানে মশা উড়ছে। অথচ ওষুধ ছিটানোর ৫ মিনিটের মধ্যেই মশা মরে যাওয়ার কথা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতিবাচক মন্তব্য ক্রাশ প্রোগ্রামের সফলতাকে প্রশ্নের মুখে রেখেছে। তবে কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা বলছেন, নগরীতে মশক নিধনের আওতায় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে কেসিসি। এ কর্মপরিকল্পনার আওতায় আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত ৩০টি ফগার মেশিনের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে ৩০টি ওয়ার্ডে মশক নিধন করা হবে। এ অবস্থায় কেসিসির চলমান অভিযান নিয়ে শুরুতেই নেতিবাচক প্রভাব দেখা দিয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এ নিয়ে চলছে সমালোচনা।
নগরীর গোবরচাকা এলাকার বাসিন্দা আমজাদ হোসেনের অভিযোগ, মশা নিধনে ওষুধ ছিটানোর ১০-১৫ মিনিট পরও মশা উড়তে দেখা গেছে। ফগার মেশিনের ওষুধ দেওয়ার পর ৫ মিনিটেই মশা মারা যাওয়ার কথা। এই ওষুধ কতটুকু কার্যকর তা নিয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে।
আব্দুল্লাহ জোবায়ের নামে একজন বলেন, অসময়ের বৃষ্টিতে ড্রেনে রয়েছে ময়লার স্তুপ। এগুলো না সরিয়ে তার মধ্যেই মশা মারার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। আর সেখানে তারপরও মশা মরছে না। যা রীতিমত হাস্যকর বিষয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ প্রসঙ্গে কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, ওষুধ ছিটানোর ২-৩ মিনিটের মধ্যেই মশা মারা যায়। যে জায়গায় ওষুধ দেওয়া হয় সে জায়গায় ১৫ মিনিট পরও মশা উড়তে পারবে না। হয়তো লোকজন আশেপাশের অন্য জায়গার মশা উড়তে দেখেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।