পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয়ের জোরদার মনিটরিং এর কারণে হাসপাতালগুলোতে উপস্থিতির হার এখন বেড়ে ৭০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের যৌথ মনিটরিং কঠোরভাবে অব্যাহত রেখে এই হার শতভাগে উন্নীত করা হবে। তিনি বলেন, হাসপাতালের যন্ত্রপাতির সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণের লক্ষ্যেও মনিটরিং জোরদার করা হচ্ছে। হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর জন্য সিভিল সার্জন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাসহ সকল প্রতিষ্ঠান প্রধানকে আরো দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তাদের জবাবদিহিতা বাড়ানোরও উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে নিয়মিতভাবে মাঠ পর্যায়ে সরেজমিন পরিদর্শন অব্যাহত রেখে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সেবার মান বাড়ানোর দিকে নজর দেয়া হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত চিকিৎসা শিক্ষার আসন মূল্যায়ন, উচ্চ শিক্ষার কোর্সসমূহের সমন্বয়করণ এবং প্রেষণ নীতিমালা-২০১৩ যুগোপযোগীকরণ সংক্রান্ত এক সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি একথা বলেন।
সভায় আসন সংখ্যা মূল্যায়ন ও কোর্সসমূহের সমন্বয়করণের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসিকে প্রধান করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রী। কমিটিতে বিএমএ সভাপতি, স্বাচিপ সভাপতি, বিএমডিসি সভাপতি এবং মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তা সদস্য হিসাবে থাকবেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন, চিকিৎসকদের যেমন উচ্চ শিক্ষার অধিকার আছে, তেমনি সাধারণ মানুষেরও চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তাই উচ্চ শিক্ষার সুযোগ দিতে যেয়ে উপজেলা পর্যায়ে চিকিৎসক সংকট হলে হাসপাতালের ভোগান্তি হবে। হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসক না পেলে, চিকিৎসা না হলে মানুষ তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে। এই বিষয়টিও সংবেদনশীলতার সাথে বিবেচনা করতে হবে। এক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষার আসন পূনর্বিন্যাস করে প্রেষণ নীতিমালার কঠোর প্রয়োগের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব জি. এম. সালেহ উদ্দিন, বিএসএমএমইউ’র ভিসি প্রফেসর ডা. কনক কান্তি বড়–য়া, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. ইসমাইল খান, সিলেট মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. মোর্শেদ আহমদ চৌধুরী, বিএমডিসির সভাপতি প্রফেসর ডা. সহিদুল্লাহ, স্বাচিপ সভাপতি প্রফেসর ডা. ইকবাল আর্সলান, বিএমএ মহাসচিব প্রফেসর ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।