পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ ভাষণের মাধ্যমে যিনি একটি দেশের স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য এনে দিয়েছেন, বাংলা ও বাঙালির কাছে চিরভাস্বর সেই মহান নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী আজ। ১৯২০ সালের এই দিনে তদানীন্তন ভারতীয় উপমহাদেশের বঙ্গ প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।
শেখ মুজিবুর এ দেশের মানুষের মুক্তির দিশা, এক দীপ্তিমান আলোক শিখা। বাঙালি জাতি তার এই মহান নেতাকে স্বাধীনতার স্থপতি ও জাতির জনক উপাধিতে আখ্যা দিয়ে সম্মানিত করেছে। আজকের এ দিনটি তার সম্মানার্থে ‘জাতীয় শিশু দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া শততম জন্মদিন উপলক্ষে আজ থেকে আগামী বছরের ১৭ মার্চ পর্যন্ত ‘মুজিব বর্ষ’ হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার। আগামী বছরের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী জমকালোভাবে উদযাপনের জন্য ইতোমধ্যে নানা আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো: আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বাঙালির অধিকার নিয়ে কথা বলার কারণে জীবনের বেশির ভাগ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জেল-জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তবে থেমে যাননি, এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। তাই বাংলা ও বাঙালির কাছে শেখ মুজিবুর রহমান নামটি চিরভাস্বর হয়ে থাকবে।
বঙ্গবন্ধুর বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম সায়েরা খাতুন। পরিবারের চার কন্যা এবং দুই পুত্রের সংসারে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তাদের তৃতীয় সন্তান। বঙ্গবন্ধু ৩ ছেলে ও ২ কন্যার জনক ছিলেন। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বড় কন্যা। ছোটবেলায় বঙ্গবন্ধুর নাম ছিল ‘খোকা’।
গভীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, আত্মত্যাগ ও জনগণের প্রতি অসাধারণ মমত্ববোধের কারণেই পরিণত বয়সে হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু। কিশোর বয়সেই তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গোপালগঞ্জের মিশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে অধ্যয়নকালে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যোগদানের কারণে শেখ মুজিব প্রথমবারের মতো গ্রেপ্তার হয়ে কারাবরণ করেন। এরপর থেকে শুরু হয় তার আজীবন সংগ্রামী জীবনের অভিযাত্রা।
বঙ্গবন্ধু তার সহকর্মীদের নিয়ে ১৯৪৮ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন করেন। ’৪৭-এ দেশ বিভাগ ও স্বাধীনতা আন্দোলন, ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান পেরিয়ে ’৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে পরিণত হন। বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের প্রতিটি অধ্যায়ে বঙ্গবন্ধুর নাম চিরভাস্বর হয়ে আছে। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে তার ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার কথা ঘোষণা করেন- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন বঙ্গবন্ধু। সে রাতেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায়। মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় বঙ্গবন্ধুকে কারাবন্দি করে রাখা হয়। সে সময় প্রহসনের বিচার করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার উদ্যোগও নেয় পাকিস্তানি শাসকরা। যদিও পরে আন্তর্জাতিক চাপের কারণে তা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন। এরপর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গঠনে মনোনিবেশ করেন। কিন্তু একটি জাতিকে পুনর্গঠনের জন্য সময় পান মাত্র সাড়ে তিন বছর। স্বল্প সময়ে এগিয়ে চলা দেশের ওপর নজর পড়ে শকুনের। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাত্রিতে বিশ্বাসঘাতকদের ষড়যন্ত্রে বিপথগামী নিম্নপদস্থ কিছু সেনা কর্মকর্তার তপ্ত বুলেটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বিদেশে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান। বঙ্গবন্ধুর বড় কন্যা শেখ হাসিনা বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
কিন্তু বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু এক অবিচ্ছেদ্য নাম এবং বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও বাঙালি জাতির অবিভাজ্য সম্পর্কের কোনো পরিসমাপ্তি নেই। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান এবং বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ম জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বিশ্বসভায় বাঙালি জাতির সগর্ব উপস্থিতি স্মরণ করিয়ে দেয় বঙ্গবন্ধুকে। বাঙালি জাতি শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসায় বাংলাদেশের ইতিহাস বিনির্মাণের কালজয়ী এ সিংহপুরুষকে চিরকাল স্মরণ করবে। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন তার অবদানের কথা চির অম্লান হয়ে থাকবে। কবির ভাষায়, ‘যতকাল রবে পদ্মা যমুনা/গৌরী মেঘনা বহমান/ ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান...।’
দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো: আবদুল হামিদ সকাল ১০টায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়াস্থ বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে ফুল দিয়ে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। পরে প্রধানমন্ত্রী ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন। বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকার পর প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী পবিত্র ফাতেহা পাঠ ও বঙ্গবন্ধুর রূহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাত করবেন। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তিন বাহিনীর সুসজ্জিত একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী সেখানে আয়োজিত শিশু সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন, পুরস্কার বিতরণ এবং বইমেলার উদ্বোধন করবেন। এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং সংসদ সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন।
এ ছাড়া রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উদযাপিত হবে। আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- সকালে দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, ৭টায় ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, শিশু সমাবেশ, আলোচনা সভা, গ্রন্থমেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
এ ছাড়া আগামীকাল বিকেল ৩টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা। এতে সভাপতিত্ব করবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দিবসটি উপলক্ষে জেলা ও উপজেলা সদরে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ডিএফপি ও গণযোগাযোগ অধিদফতরের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সপ্তাহব্যাপী ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলা একাডেমি, শিশু একাডেমি, ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশী দূতাবাসগুলোতে দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের সরকারি হাসপাতাল বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা প্রদান করবে। বিভিন্ন সংগঠন আলোচনা সভা, রক্তদান, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতাসহ বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
এ দিকে গোপালগঞ্জ থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে সামনে রেখে টুঙ্গিপাড়ায় সাজ সাজ রব বিরাজ করছে। ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও রঙিন পতাকা দিয়ে টুঙ্গিপাড়াকে সাজানো হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের প্রতিটি স্থাপনা ধোয়ামোছা হয়েছে। সমাধিসৌধের সৌন্দর্য বর্ধন করা হয়েছে। ফুল দিয়ে গোটা সমাধিসৌধ সাজানো হয়েছে। টুঙ্গিাপাড়ার সর্বত্র উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর এ সফরকে সফল করতে নিরাপত্তার চাদরে টুঙ্গিপাড়াকে ঘিরে ফেলা হয়েছে।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মদিনে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর পবিত্র সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা জানাবেন। এ খবরে টুঙ্গিপাড়াবাসীর মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীকে টুঙ্গিপাড়ায় স্বাগত জানাতে তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন ও বর্ণিল পতাকায় টুঙ্গিপাড়াকে সাজানো হয়েছে।
গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ সাইদুর রহমান খান বলেন, প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রী পরিষদের সদস্যরা আজ টুঙ্গিপাড়া জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। তাদের এ সফর নির্বিঘ্ন করতে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী টুঙ্গিপাড়াকে নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে ফেলবে।
সারাদেশে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে আজ সারাদেশে সব সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হবে। এছাড়া হাসপাতালে ভর্তি সব রোগীর জন্য উন্নত মানের খাবার পরিশেনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের আনন্দ ভাগাভাগি করতে দেশের সাড়ে ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক, প্রায় ৫শ উপজেলা হাসপাতাল, ৬৪টি জেলা হাসপাতাল, ৪১টি মেডিকেল কলেজ, ২৫টি স্নাতকোত্তর প্রতিষ্ঠান, ২০টি ম্যাটস ও আইএইচটি, ৯টি ডেন্টাল কলেজসহ চৌদ্দহাজারের বেশি সরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানের একযোগে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সব ধরনের রোগীদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হবে। পাশপাশি জরুরী ও অন্ত:বিভোগের সেবাও অব্যহত থাকবে। এছাড়া এসব প্রতিষ্ঠানের সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৮টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জানানো হবে।
বিএসএমএমইউ: এদিকে জাতির জিনকের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস-২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বহির্বিভাগে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হবে। এছাড়া বিনামূল্যে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষাও প্রদান করা হবে। বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা কর্মসূচী সফল করতে বিএসএমএমইউ’র ভিসি প্রফেসর ডা. কনক কান্তি বড়–য়া প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে সকল বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ ও পরিচালককে (হাসপাতাল) নির্দেশ প্রদান করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।