বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
স্টাফ রিপোর্টার : প্রবীণ সাংবাদিক ও কলামিস্ট সাদেক খান আর নেই। আজ দুপুরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন। তিনি ১৯৩৩ সালের ২১ জুন মুন্সীগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ওই সময় তার বাবা সাবেক পাকিস্তান ন্যাশনাল এসেম্বলির স্পিকার মরহুম আবদুল জব্বার খানের কর্মস্থল ছিল মুন্সীগঞ্জ। সাদেক খানের গ্রামের বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলায়। গ্রামের নাম বাহের ক্ষুদ্রকাঠি। তিনি ভাই-বোনদের মধ্যে সবার বড়। তার অন্যান্য ভাইবোন হলেন সাবেক মন্ত্রী ও রাষ্ট্রদূত কবি মরহুম আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান, প্রখ্যাত সাংবাদিক মরহুম এনায়েতুল্লাহ খান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, রাজনৈতিক রাশেদ খান মেনন ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শহিদুল্লাহ খান বাদল। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের সাংগঠনিক নেতৃত্বের ভূমিকায় লিপ্ত হয়ে কেন্দ্রীয় সংগ্রাম কমিটির সভা থেকে গ্রেফতার হন এবং একমাস কারাভোগ করেন সাদেক খান। ১৯৫৫ থেকে ৫৭ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় সহ-সম্পাদক পদে কাজ করেন। এরপর তিনি চলচ্চিত্র জগতে ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করেন। সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি একুশে পদকে ভূষিত হয়েছেন। তিনি কলাম লেখার চর্চা অব্যাহত রেখে দৈনিক ইনকিলাব,হলিডে ও অন্যান্য পত্রিকায় নিয়মিত প্রবন্ধ লিখছেন। এছাড়াও রেডিও, টেলিভিশন ও সেমিনারে জাতীয় সমস্যাদি, জাতীয় সম্পদ, নিরাপত্তা সাংবাদিকতা এবং সাংস্কৃতিক বিষয়াদিতে মৌলিক বক্তব্য রাখছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।