পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কবি আল মাহমুদের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) এক শোক বার্তায় মরহুম কবি আল মাহমুদকে দেশের একজন বরেণ্য প্রধান কবি হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রতিভাবান গর্বিত সন্তানকে হারালো। যার অভাব সহজে পূরণ হবার নয়। গভীর অভিনিবেশ সহকারে সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অংশগ্রহণ ছিল সর্বদায় স্মরণীয়। সারাবিশ্বের বাংলাভাষী মানুষ তাঁকে বর্তমান কালের প্রধান কবি হিসেবে অভিহিত করেন। তাঁর কবি মনের অন্ত:স্থলে ছিল শ্রদ্ধা, কোমলতা, ঔদার্য ও সংকীর্ণহীনতা। তাঁর ভাবাশ্রয়ে গৃহীত হয়েছে বাংলাদেশের আবহমানকালের প্রাকৃতিক প্রাচুর্য, মানুষের ভালবাসা, চিরায়ত ঐতিহ্য এবং সমাজে বিরাজমান মূল্যবোধ। দেশীয় সংস্কৃতিকে তাৎপর্যময় দৃঢ়ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে তাঁর অবদান ছিল অপরিসীম। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, শিশুতোষ, গীতিকার হিসেবে তিনি ছিলেন ঈর্ষণীয় উচ্চতায়। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত থেকে স্বৈরশাহীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য কারাবরণ করতেও দ্বিধা করেননি। সংবাদপত্রে তাঁর ক্ষুরধার কলাম ছিল অসহায়-উৎপীড়িত মানুষের মনের ভাষা। তিনি ছিলেন জাতীয়তাবাদী কবি। এই যুগজয়ী যুগপুরুষ এর মৃত্যুতে দেশবাসীর ন্যায় আমিও মর্মাহত ও শোকার্ত। আমি মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকাহত পরিবারবর্গ, ভক্ত ও শুভাকাঙ্খীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।