রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
রংপুরের পীরগাছায় চাঞ্চল্যকর ফিরোজ মিয়া ফেরেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে থানা পুলিশ। হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ৪ জনকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে ২ জন বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের কাবিলা পাড়া গ্রামের আমির উদ্দিনের ছেলে ফিরোজ মিয়া ফেরেসকে (২২) গত ৭ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যার পর থেকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না পরিবারের লোকজন। অনেক খোঁজাখুঁজির পর কোথাও না পেয়ে শনিবার পীরগাছা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ফেরেসের বাবা আমির উদ্দিন।
গত সোমবার সকালে বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে মাষাণকুড়া নদী সংলগ্ন নির্মাণাধীন একটি গুচ্ছগ্রামে মাটি চাপা অবস্থায় থাকা একটি লাশ মাটি খুঁড়ে বের করে কুকুর। পরে লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয় এলাকাবাসী। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অর্ধগলিত লাশটি উদ্ধার করে। এসময় লাশটি ফেরেসের বলে নিশ্চিত করেন তার পরিবারের লোকজন। এঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ৪ জনকে আটক করেন। আটকৃতরা হলেন উপজেলার কাবিলাপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে টিপু (২৬), মৃত আউয়াল মিয়ার ছেলে শাহিন মিয়া (২৫), মতিন চৌকিদারের ছেলে সুলতান হোসেন (২৩) ও পাশের দোয়ানী গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে জাহিদুল ইসলাম (২৪)।
আটককৃতদের মধ্যে কাবিলা পাড়া গ্রামের আউয়াল মিয়ার ছেলে শাহিন মিয়া গত বুধবার ও দোয়ানী গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে জাহিদুল ইসলাম গত বৃহস্পতিবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে আটককৃত ৪ জনই হত্যাকান্ডে অংশ নেন বলে আদালতে স্বীকার করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।