পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শারিরীক অবস্থা অবনতি হওয়ায় আইসিইউতে নেওয়া হয়েছে দেশের বরেণ্য কবি আল মাহমুদকে। তিনি রাজধানীর শঙ্কর ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১২টা ২৫ মিনিটে এ খবর নিশ্চিত করেছেন আল মাহমুদের সহকারী আবিদ আজম।
তিনি বলেন, আল মাহমুদ ভাই খুব অসুস্থ, আশঙ্কাজনক। আমরা উনার জন্য দোয়া চাচ্ছি সবার কাছে। তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়েছে। নিউরোলজি বিশেষজ্ঞ ডা. আব্দুল হাই তার চিকিৎসার তত্ত্বাবধান করছেন।
তিনি জানান, শুক্রবার থেকে আল মাহমুদের শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হলে প্রথমে সিসিইউ এবং রাত ১২টা ২৫ মিনিটে আইসিইউতে নেওয়া হয়েছে তাকে। আল মাহমুদের সঙ্গে তার পরিবারের সদস্যরাও রয়েছেন।
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি আল মাহমুদ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের মোড়াইলের মোল্লাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মীর আবদুর রব, মা রওশন আরা মীর। স্ত্রী মরহুমা সৈয়দা নাদিরা বেগম।
কবি, ঔপন্যাসিক ও ছোটগল্পকার আল মাহমুদ ১৯৫৪ সালে লেখালেখির সূত্র ধরে ঢাকা আসেন। কবি আব্দুর রশীদ ওয়াসেকপুরী সম্পাদিত ও নাজমুল হক প্রকাশিত সাপ্তাহিক কাফেলায় লেখালেখি শুরু করেন। তার কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩) তাকে স্বনামধন্য কবিদের সারিতে স্থান করে দেয়।
একে একে কালের কলস (১৯৬৬), সোনালী কাবিন (১৯৬৬), মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো (১৯৬৯) কাব্যগ্রন্থগুলোর মাধ্যমে তিনি প্রথম সারির কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।