পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মওলানা ভাসানীর ঐতিহাসিক কাগমারী সম্মেলনের ৬২তম দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে গতকাল নয়াপল্টনস্থ যাদু মিয়া মিলনায়তনে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
ন্যাপ ঢাকা মহানগর সভাপতি মো. শহীদুননবী ডাবলু’র সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, গণতান্ত্রিক ঐক্যের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, এনডিপি মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, ন্যাপ ভাইস চেয়ারম্যান স্বপন কুমার সাহা প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, একটি রাজনৈতিক দলের সম্মেলনে দলীয় বা রাজনৈতিক সংস্কৃতির সর্বোচ্চ প্রকাশ ঘটে থাকে। কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় সম্মেলনে এই সংস্কৃতিকে অপরিহার্য অংশ হিসেবে যুক্ত করে না; খুব বেশি হলে অনুষঙ্গ হিসেবে অনুষ্ঠানাদির আয়োজন করে থাকে। ডান-বাম-মধ্যপন্থি কোনো দলই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনা। অথচ এই বাংলাদেশেই ১৯৫৭ সালের ফেব্রæয়ারি মাসে টাঙ্গাইলের কাগমারীতে মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের সম্মেলন সামনে রেখে একটি আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন। তারা আরো বলেন, কাগমারী সম্মেলন থেকেই মওলানা ভাসানী বাংলাদেশের মানুষকে প্রত্যক্ষভাবে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। এই সম্মেলনেই মওলানা ভাসানী পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের ‘আসসালামু আলাইকুম’ জানিয়েছিলেন। ওই ‘আসসালামু আলাইকুম’ শব্দটি স্বাধীনতার সমার্থক শব্দ হয়ে দাড়িয়েছিল।
আলোচনা সভার শুরুর পূর্বে উপস্থিত নেতৃবৃন্দ মওলানা ভাসানীর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।