পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়া আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা তোফয়েল আহমদ, আমির হোসেন আমু, মোহাম্মদ নাসিম, মতিয়া চৌধুরী, খন্দকার মোশাররফ হোসেনসহ ৬ জনকে সংসদীয় কমিটির সভাপতি করা হয়েছে।
বুধবার জাতীয় সংসদে ৮টি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়। এরমধ্যে শিল্প, বাণিজ্য, কৃষি ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি পদ দেওয়া হয়েছে গত মেয়াদে একই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রীদের। সংসদ নেতার অনুমতিক্রমে কমিটিগুলো গঠনের প্রস্তাব সংসদে তোলেন চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী। পরে কণ্ঠভোটে প্রস্তাবগুলো পাস হয়। এর আগে ১০টি সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয়। এখন পর্যন্ত একাদশ সংসদের ১৮টি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। দশম সংসদে ৫০টি সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ছিল।
বুধবারের বৈঠকে সাবেক শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটির সভাপতি, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটির সভাপতি, সাবেক কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীকে কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি করা হয়েছে।
এছাড়া সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে অর্থমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি করা হয়েছে ফারুক খানকে। তিনি নবম সংসদে বাণিজ্য ও বিমানমন্ত্রী ছিলেন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি করা হয়েছে শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে। ১৯৯৬ সালে গঠিত সরকারে তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন।
কমিটির সদস্য যারা অর্থমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্য করা হয়েছে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, আব্দুস শহীদ, মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, নাজমুল হাসান, কাজী নাবিল আহমেদ, আহেমদ ফিরোজ কবীর, সেলিমা আহমেদ ও রানা মোহাম্মদ সোহেল।
শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্যদরা হলেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, এ কে ফজলুল হক, হাবিবুর রহমান মোল্লা, শামীম ওসমান, আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী, আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামউদ্দিন, মো. সহিদুজ্জামান ও কাজিম উদ্দিন আহমেদ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্যরা হলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী, আ ক ম বাহাউদ্দীন, মাহামুদ উস সামাদ চৌধুরী, ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন, হাসান ইমাম, তাহজীব আলম সিদ্দিকী, লিয়াকত হোসেন খোকা ও সেলিম আলতাফ জজ।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্যরা হলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান, আ ফ ম রুহুল হক, মুহিবুর রহমান মানিক, একরামুল করিম চৌধুরী ও ইউনূস আলী সরকার।
খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, নূরুল ইসলাম নাহিদ, হাজী মো. সেলিম, আতিউর রহমান, ধীরেন্দ্র নাথ শম্ভু, আব্দুল হাই, আয়েন উদ্দিন ও আতাউর রহমান খান।
কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, কৃষিমন্ত্রী আব্দুল রাজ্জাক, ইমাজউদ্দিন প্রামাণিক, মোসলেম উদ্দিন, ওমর ফারুক চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, মামুনুর রশীদ কিরণ, আনোয়ারুল আবেদীন খান ও জয়া সেনগুপ্তা।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটির সদস্যরা হলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, মসিউর রহমান রাঙ্গা, শেখ আফিল উদ্দিন, রেবেকা মমিন, রাজী মোহাম্মদ ফকরুল, শাহে আলম, ছানোয়ার হোসেন ও আবদুস সালাম মুর্শেদী।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, পরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, নূরুল ইসলাম নাহিদ, গোলাম ফারুখ খন্দকার, আব্দুল মজিদ খান, হাবিবে মিল্লাত, নাহিম রাজ্জাক, কাজী নাবিল আহমেদ ও নিজামউদ্দিন জলিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।