পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে বুড়িগঙ্গার তীর দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে দ্বিতীয় দফায় অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কামরাঙ্গীরচরের নবাবচর এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করে বিআইডব্লিউটিএ।
প্রতিষ্ঠানটির উপ-পরিচালক মিজানুর রহমান জানান, গতকাল সকাল থেকে বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত বুড়িগঙ্গার তীর দখল করে গড়ে তোলা শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এ অভিযানে উচ্ছেদ করা অবৈধ স্থাপনার মধ্যে রয়েছে পাকা ভবন চারতলা, দোতলা, টিনশেড, স’মিল, সিমেন্টের গোডাউন।
তিনি বলেন, ঢাকার নদীবন্দরের আওতাধীন এলাকায় ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ উচ্ছেদ অভিযান চলবে। ১১ দিনের উচ্ছেদ অভিযানের প্রথম দফায় গত ২৯, ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ৪৪৪টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এর মধ্যে কয়েকটি বহুতল ভবনও ছিল। আমরা প্রাথমিকভাবে ৬০০ স্থাপনা উচ্ছেদের পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু অভিযানে এসে বাস্তবে দেখি এ সংখ্যা আরও বেশি হবে। যে কারণে এ অভিযান প্রয়োজনে বর্ধিত হতে পারে বলে জানান তিনি।
বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্ম পরিচালক আরিফ উদ্দিন জানান, ঢাকা সদরঘাট থেকে গাবতলী পর্যন্ত নদীর দুই তীরে ৬০৯টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে সবই ভাঙা হবে। এসব স্থাপনার মধ্যে ৫৬টি বহুতল ভবন। নদীর জমি উদ্ধারের পর এবার স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা সীমানা চিহ্নিত করে নদীর পাড়ে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করে দেব। ভেতরে গাছ লাগিয়ে দেব, যেন কেউ পুনরায় দখল করতে না পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।