Inqilab Logo

রোববার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭ আশ্বিন ১৪৩১, ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

মনটা পড়ে থাকে এই বইমেলায়

বইমেলার উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রীর রেকর্ড

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধনের মাধ্যমে পর্দা উঠলো অমর একুশে বইমেলা-১৯’র। শুরু হল মাসব্যাপী প্রাণের বই মেলার। মেলার উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নিরাপত্তাজনিত কারণ ও দর্শনার্থীর অসুবিধার জন্য না আসতে পারলেও মনটা বইমেলাতেই পড়ে থাকে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বইমেলা কেবল বই কেনাবেচার জন্য নয়, বইমেলা বাঙালির ‘প্রাণের মেলা’। আগে যখন ক্ষমতায় ছিলাম না, তখন এই মেলায় অনবরত ঘুরে বেড়াতাম। আর এখন অনেকটা বন্দি জীবন, এখন ইচ্ছা থাকলেও আসা যায় না। আর আসলেও অন্যের অসুবিধা হয়। সত্যি কথাটা কি, মনটা পড়ে থাকে বইমেলায়।
শেখ হাসিনা বলেন, যতই আমরা যান্ত্রিক হই না কেন, বইয়ের চাহিদা কখনো শেষ হবে না। নতুন বইয়ের মলাট, বই শেলফে সাজিয়ে রাখা, বইয়ের পাতা উল্টে পড়ার মধ্যে যে আনন্দ আছে, আমরা সবসময় তা পেতে চাই।
মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে বাঙালি জাতিসত্তা ও বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষের প্রতীক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির আয়োজনে গতকাল বিকেল সাড়ে ৪টায় আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৬ বারের মতো বইমেলার উদ্বোধন করে রেকর্ড গড়েন তিনি। জানা গেছে, রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে এতবার (১৬ বার) কেউ বই মেলার উদ্বোধন করেননি। এবার নিয়ে বইমেলা ৪০ বছরে পর্দাপণ করল। এসময় আগামী ২২ ও ২৩ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছার পরই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের কাযর্ক্রম শুরু হয়। সূচনা সঙ্গীত ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ পরিবেশন করা হয়। এরপর ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখেন এবং তার প্রিয় কিছু বই ক্রয় করেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। অনুষ্ঠানে বিদেশি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলা ভাষার প্রখ্যাত কবি শঙ্খ ঘোষ এবং মিশরের লেখক, গবেষক ও সাংবাদিক মোহসেন আল-আরিশি। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল। স্বাগত ভাষণ দেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী।
প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, নতুন প্রজন্মকে দেশের সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে। কতটা ত্যাগ আর সংগ্রামের পথ পাড়ি দিলে একটি জাতি তার কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌঁছতে পারে তা তাদের জানাতে হবে।
তিনি বলেন, বইমেলা হচ্ছে বাঙালির প্রাণের উৎসব। এ আয়োজন বাঙালি জাতিসত্তা দাঁড় করাতে বিশেষ সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বাঙালি ভাষা-সংস্কৃতি এবং বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ইতিহাস নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, এ বছরই ২০১৯ সালের ১৭ই নভেম্বর একুশের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিলাভের বিশ বছর পূর্তি হবে। ঊনসত্তরের উত্তাল গণঅভ্যুত্থান এবং বাংলার সংগ্রামী জনতার দ্বারা শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে অভিষিক্ত করারও ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে এ বছর। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সঙ্গে এসব ঘটনার ঘনিষ্ঠ যোগসূত্র রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়লাভ- এসবের মাধ্যমেই বাঙালির স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা বাস্তবরূপ লাভ করেছে।
মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারি জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় জাতি সাড়ম্বরে আগামী ২০২০ সালে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী এবং জাতির পিতার জন্ম শতবার্ষিকী পালনের মধ্যদিয়ে আমাদের দেশের ইতিহাসকে আমরা আরো স্বচ্ছভাবে দেশের মানুষের কাছে এবং প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে পারবো বলে আমি বিশ্বাস করি। শুধু মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নয়, ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস নিয়েও অনেকে নানা বিভ্রান্তি ছড়িয়েছেন উল্লেখ করে জাতির পিতার কন্যা বলেন, বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ এবং সম্প্রতি প্রকাশিত ‘সিক্রেট ডক্যুমেন্টস অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দি নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ বই দুটিতে এসব বিভ্রান্তির অবসান হয়েছে বলে আমি মনে করি।
তিনি বলেন, মোট ১৪টি খন্ডে প্রকাশিত হচ্ছে ‘সিক্রেট ডক্যুমেন্টস অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দি নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’। এসব দলিলে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা সংগ্রামের অনেক অজানা তথ্য জানা যাবে।
বইমেলার উদ্বোধন ঘোষণার আগে প্রধানমন্ত্রী এবারের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাওয়া চারজনের হাতে সম্মাননা তুলে দেন। কবিতায় কবি কাজী রোজী, কথাসাহিত্যে মনোরোগ চিকিৎসক মোহিত কামাল, প্রবন্ধ ও গবেষণায় বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্যের জন্য গবেষক-কলামিস্ট আফসান চৌধুরী এবার এ পুরস্কার পেয়েছেন। পুরস্কার হিসেবে ২ লাখ টাকার চেক, ট্রফি এবং সনদপত্র বিজয়ীদের হাতে তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে ‘সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইনটেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অফ দা নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ বইয়ের দ্বিতীয় খন্ডের মোড়কও উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মিসরীয় সাংবাদিক-গবেষক মুহসেন আল আরিসির লেখা ‘হাসিনা হাকাইক আসাতি’ বইটির একটি কপি এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। মুসলিম প্রধান একটি দেশে একজন নারী হয়ে নেতৃত্বে এসে শেখ হাসিনা কীভাবে মানুষের দিনবদলের রূপকার হয়ে উঠলেন, সেই বিবরণ এই বইয়ে তুলে ধরেছেন আরিসি। বইটির বাংলা তর্জমার শিরোনাম ‘শেখ হাসিনা: যে রূপকথা শুধু রূপকথা নয়’।
দুই মলাটের ভেতরে কাগুজে বইয়ের প্রতি ভালোবাসার কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে এ বইকে ডিজিটাল দুনিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার কথা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, অনলাইনে বই থাকলে তা বিশ্বের সবার কাছে দ্রুত পৌঁছে যায়। ডিজিটাল লাইব্রেরি হওয়া প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। দেশের স্বাধীনতা, রাষ্ট্রভাষা আর ইতিহাস নিয়ে নতুন প্রজন্মকে জানাতে আরও বেশি বই প্রকাশের আহ্বান জানান সরকারপ্রধান।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদসবৃন্দ, সাবেক মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের জেষ্ঠ্য নেতৃবৃন্দ, সরকারের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, কবি, সাহিত্যিক, লেখক, বুদ্ধিজীবী সহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধি বৃন্দ, বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়েরর উপাচার্যবৃন্দ, বিদেশি কূটনিতিক এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।



 

Show all comments
  • Toraf Hossain ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
    ওনার অনেক রেকর্ড আছে যেমন বিনা ভোটের জয়,
    Total Reply(0) Reply
  • Nur Hossain ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
    এই ভাবে ভোট... করে ক্ষমতায় আসলে আরো ১৬ বার আসতে পারবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Nazrul Islam ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    নতুন প্রজন্মকে রাত্রিকালিন সুষ্ঠু ভোটের সঠিক ইতিহাস অবশ্যই জানাতে হবে ।
    Total Reply(0) Reply
  • Shazzadul Islam Sahil ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    দেশের সঠিক ইতিহাস জানানো, অগ্রগতি ও দেশ বিরোধী সকল ষড়যন্ত্রের রুখে দিতে অব্যাহত দেশ পরিচালনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একান্ত প্রয়োজন!
    Total Reply(0) Reply
  • শহিদুল্লাহ আল ফারুক্বী ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    আমরাও চাই এই জাতির বর্তমান এবং ভবিষ্যত প্রজন্ম ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন সম্পর্কে সঠিক ইতিহাসটাই জানুক।
    Total Reply(0) Reply
  • Alamgir Kabir ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
    প্রিয় মাননীয়, আমিও আপনার সাথে একমত নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানতে হবে। কিন্তু সাথে এটাও মনে রাখতে হবে যে, রাজনীতিতবীদগণ যদি ইতিহাস জানানোর দায়িত্ব নেন তাহলে ইতিহাস নিয়ে সবচেয়ে নোংরা ইতিহাস লেখার প্রতিযোগিতা তৈরী হবে!
    Total Reply(0) Reply
  • রিদওয়ান বিবেক ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
    ভাষার জন্য বিশ্বে একমাত্র জীবন দেয়া বাংলাদেশে রেডিও আর টিভিতে বাংরেজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে জরিমানার ব্যবস্থা করুন।
    Total Reply(0) Reply
  • আন্দালিব ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
    যারা মিথ্যার পূজারি, কিংবা সত্যকে মিথ্যার আবরণে ঢেঁকে রাখতে চায় তারা কখনো প্রকৃত ইতিহাস বুকে মেনে নিলেও মুখে মেনে নেবে না-- মেনে নিলে তাদের রাজনীতির আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Santi Ranjon ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 0
    এজন্যই আপনি একজন ভালো মা!!
    Total Reply(0) Reply
  • Nazmol Hasan Nadim ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
    ছদ্মবেশে ঘুরে আসতে পারেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Rafiq Sikder ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
    অসাধারন অভিনয় অস্কার প্রাপ্ত নাটক
    Total Reply(0) Reply
  • Md Nuruzzaman Md Nuruzzaman ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
    আশাকরি আপনি ভাল ভাল বই পড়বেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১০:০৭ এএম says : 0
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বইমেলার একজন ভক্ত আজ নয় তিনি যখন ছাত্র ছিলেন তখন থেকেই তিনি ভাষা দিবস ২১শে ফেব্রুয়ারির বিভিন্ন অনুষ্ঠেনে সক্রিয় ভাবে সংযুক্ত ছিলেন। আজ তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়ে বিভিন্ন সমস্যার কারনে আগেরমত এই মেলায় আসতে পারেন না বলেই দুঃখ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু আমাদের কিছুই করার নেই তিনি এখন প্রধানমন্ত্রী দেশের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ ওনার নিরাপত্তা আগে তারপর সবকিছু এটাই সত্য। এই পদ এতই সম্মানিত ঠিক তেমনই এই পদে থাকলে নিজের অনেক স্বাদ আহ্লাদ বিসর্জন দিতে হয় এটাও সত্য। এখানে প্রধানমন্ত্রী সঠিক কথা বলেছেন, জাতী বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস জানে না কারন দেশ স্বাধীন হবার পর নিজ পায়ে দাড়াতে না দাড়াতেই ’৭৫ সালে পাকিদের খপ্পরে চলে যায় দেশ। আর শুরুহয় বাংলার ইতিহাসকে বিকৃত করা, যদিও ইতিহাস বিকৃত খুবই সূক্ষ্ম ভাবে ’৭২ থেকেই শুরু হয়েছিল কিন্তু ’৭৫ পর সেটা পুরো উদ্যোমে শুরু হয়। এখন সেই ইতিহাসকে সংশোধন করা হয়েছে অনেক গবেষনা করার পর কাজেই প্রধানমন্ত্রীর এখানে ইতিহাস নিয়ে যেসব কথা বলেছেন এবং যেসব বই নিয়ে আলোচনা করেছেন সেদিকে আমাদের নজর দেয়া দরকার। আল্লাহ্‌ আমাদের নিজেদেরকে চেনার শক্তি দান করুন। আমিন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বইমেলা

৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
৩১ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ