Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মজুরি বেড়েছে ১০ থেকে ৫২৪ টাকা

এক নজরে গার্মেন্টে বেতন বৃদ্ধি

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৬ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

দেশের গার্মেন্ট শিল্পে বিপুল সংখ্যক নারী শ্রমিক কাজ করে। এই সেক্টরে তৈরী পোশাক বিদেশে রফতানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হয়। এই বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে আত্মতুষ্টির শেষ নেই। গার্মেন্টস দেশের ‘নারী শ্রমিকদের’ কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিয়েছে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য এটা প্লাসপয়েন্ট। সেই গার্মেন্টস খাতে চলমান অসন্তোষ নিরসনে ছয়টি গ্রেডের শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী এবং পোশাক শিল্পের মালিক প্রতিনিধিদের বৈঠকের পর গত রোববার শ্রম মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সংশোধিত বৃদ্ধি মজুরি ঘোষণা করা হয়। এতে গ্রেডভেদে শ্রমিকদের মূল মজুরি বেড়েছে ১০ থেকে সর্বোচ্চ ৫২৪ টাকা।
গার্মেন্টসে কর্মরত শ্রমিকদের সাতটি গ্রেডে ভাগ করা হয়েছে। সমন্বিত মজুরি বিশ্লেষণে দেখা যায়, গ্রেড ৭-এ মূল ও মোট মজুরি অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ২০১৩ সালে এ গ্রেডের মূল মজুরি ছিল তিন হাজার টাকা। ২০১৮ সালে পর্যালোচনার পর মূল মজুরি নির্ধারণ হয় চার হাজার ১০০ টাকা। নতুন সংশোধনীতেও মূল মজুরি চার হাজার ১০০ টাকাই পুননির্ধারণ করা হয়েছে। একইভাবে মোট মজুরি আট হাজার টাকা অপরিবর্তিত আছে।
গ্রেড ৬-এ ২০১৩ সালে মূল মজুরি ছিল তিন হাজার ২৭০ টাকা। ২০১৮ সালের প্রজ্ঞাপনে মূল ও মোট মজুরি নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে- চার হাজার ৩৭০ ও আট হাজার ৪০৫ টাকা। নতুন সংশোধনীতে মূল ও মোট মজুরি চার হাজার ৩৮০ ও আট হাজার ৪২০ টাকা পুননির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ পূর্বঘোষিত কাঠামোর তুলনায় মূল ও মোট মজুরি বেড়েছে যথাক্রমে ১০ ও ১৫ টাকা।
গ্রেড ৫-এ ২০১৩ সালে মূল মজুরি ছিল তিন হাজার ৫৩০ টাকা। ২০১৮ সালে মূল ও মোট মজুরি নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে চার হাজার ৬৭০ ও আট হাজার ৮৫৫ টাকা। এবার তা সংশোধনের মাধ্যমে মূল ও মোট মজুরি যথাক্রমে চার হাজার ৬৮৩ ও আট হাজার ৮৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ হিসাবে ২০১৮ সালের ঘোষিত কাঠামোর তুলনায় এই গ্রেডের শ্রমিকদের মূল ও মোট মজুরি বেড়েছে যথাক্রমে- ১৩ ও ২০ টাকা।
গ্রেড ৪-এ ২০১৩ সালে মূল মজুরি ছিল তিন হাজার ৮০০ টাকা। ২০১৮ সালে পর্যালোচনার পর মূল ও মোট মজুরি নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে চার হাজার ৯৩০ ও ৯ হাজার ২৪৫ টাকা। সংশোধনের পর মূল ও মোট মজুরি হয়েছে যথাক্রমে- চার হাজার ৯৯৮ ও ৯ হাজার ৩৪৭ টাকা। অর্থাৎ পূর্বঘোষিত কাঠামোর তুলনায় সংশোধনিতে মূল ও মোট মজুরি বেড়েছে যথাক্রমে ৬৮ ও ১০২ টাকা।
গ্রেড ৩-এ ২০১৩ সালে মূল মজুরি ছিল চার হাজার ৭৫ টাকা। ২০১৮ সালে মূল ও মোট মজুরি নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে পাঁচ হাজার ১৬০ ও ৯ হাজার ৫৯০ টাকা। নতুন ঘোষিত সংশোধনীতে মূল ও মোট মজুরি যথাক্রমে পাঁচ হাজার ৩৩০ ও ৯ হাজার ৮৪৫ টাকা পুননির্ধারণ করা হয়েছে। এতে পূর্বঘোষিত মজুরি কাঠামোর তুলনায় মূল ও মোট মজুরি বেড়েছে যথাক্রমে ১৭০ ও ২৫৫ টাকা।
গ্রেড ২-এ ২০১৩ সালে মূল মজুরি ছিল সাত হাজার টাকা। ২০১৮ সালে মূল মজুরি আট হাজার ৫২০ ও মোট মজুরি ১৪ হাজার ৬৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। নতুন সংশোধনীতে মূল ও মোট মজুরি যথাক্রমে ৯ হাজার ৪৪ ও ১৫ হাজার ৪১৬ টাকা পুননির্ধারণ করা হয়েছে। এ হিসাবে সংশোধনীতে মূল ও মোট মজুরি বেড়েছে যথাক্রমে ৫২৪ ও ৭৮৬ টাকা।
গ্রেড ১-এ ২০১৩ সালে মূল মজুরি ছিল আট হাজার ৫০০ টাকা। ২০১৮ সালে মূল ও মোট মজুরি নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে ১০ হাজার ৪৪০ ও ১৭ হাজার ৫১০ টাকা। নতুন সংশোধনীতে মূল ও মোট মজুরি হয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৯৩৮ ও ১৮ হাজার ২৫৭ টাকা। এ হিসাবে মূল ও মোট মজুরি বেড়েছে যথাক্রমে- ৪৯৮ ও ৭৪৭ টাকা।
২০১৮ সালের নভেম্বরে পোশাক শ্রমিকদের নতুন মজুরি কাঠামো ঘোষণা করা হয়। এতে অসঙ্গতির অভিযোগ এনে ডিসেম্বরেই বিক্ষোভ ও শ্রমিক অসন্তোষ শুরু হয় বিভিন্ন গার্মেন্টস কারখানায়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে শ্রমিক অসন্তোষ কিছুটা স্তিমিত থাকলেও ৬ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে বিক্ষোভ-কর্মবিরতির ঘটনা বাড়তে থাকে। গত কয়েকদিন থেকে শ্রমিকরা আন্দোলন করছে।
সূত্র জানায়, গত বছরের নভেম্বরে ঘোষিত মজুরি কাঠামোয় মোট সাতটি গ্রেডের মধ্যে চারটিতে (৪, ৫, ৬ ও ৭ নম্বর) কর্মীদের মূল মজুরি বেড়েছে। তবে ৩ নং গ্রেডে মূল মজুরি না বেড়ে ৪০ টাকা কমেছে। একইভাবে ২ নং গ্রেডে ৪১২ ও ১ নং গ্রেডে ৪০৫ টাকা কমেছে। তবে নতুন মজুরি কাঠামো নিয়ে অসন্তোষ মূলত ৩, ৪ ও ৫ নং গ্রেডের শ্রমিকদের।
গ্রার্মেন্টস শ্রমিকদের অসন্তোষের মাত্রা বাড়তে থাকলে ৮ জানুয়ারি গ্রার্মেন্ট সেক্টরের ত্রিপক্ষীয় ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট-বিষয়ক ‘কোর কমিটির’ বিশেষ জরুরি সভায় নতুন মজুরি কাঠামো পর্যালোচনায় ত্রিপক্ষীয় একটি কমিটি গঠন করা হয়। গত ১০ জানুয়ারি এ কমিটির প্রথম সভায় ৩, ৪ ও ৫ নম্বর গ্রেডের মজুরি বৈষম্য নিয়ে শ্রমিক প্রতিনিধিদের পর্যবেক্ষণের বিষয়টি আমলে নেয়া হয়। এর মধ্যে গত শনিবার অনানুষ্ঠানিক এক বৈঠকে কমিটি ৩, ৪ ও ৫ নম্বর গ্রেডে মূল মজুরি বৃদ্ধির বিষয়ে নীতিগত ঐকমত্যে পৌঁছে। ওইদিন রাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন বাণিজ্যমন্ত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীসহ পোশাক শিল্পের মালিক প্রতিনিধিরা। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ৩, ৪ ও ৫ নম্বর গ্রেডের সঙ্গে ১ ও ২ নং গ্রেডের মজুরি সমন্বয়ের নির্দেশ দেন।
গার্মেন্টস মালিকদের পক্ষে এফবিসিসিআই সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেছেন, গার্মেন্টস সেক্টরে বেতন-ভাতা বাড়ানো নিয়ে শ্রমিকরা আন্দোলন করতে পারেন। সেই আন্দোলন কখনো ধ্বংসাত্মক হতে পারে না। এবারের আন্দোলনে যারা গার্মেন্টস সেক্টরে ভাঙচুর চালিয়েছেন, তিনি তাদের আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান। শ্রমিক প্রতিনিধিদের পক্ষে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা আমরা নভেম্বরে ঘোষণার সময়ও মেনে নিয়েছিলাম। এখন আবারো তার নির্দেশনা মেনে নিচ্ছি। বেআইনি কর্মকান্ডে জড়িত শ্রমিকদের বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেয়ার পাশাপাশি নিরপরাধ শ্রমিকদের যেন কোনো হয়রানি ও ক্ষতি না হয়, সে বিষয়ে দৃষ্টি দিতে হবে।



 

Show all comments
  • শাকিল ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৫৮ এএম says : 0
    শ্রমিকদের বেতন এই নিয়ে তিন দফা বাড়লো এবং CEPZ এ প্রায় সব কোম্পানি গুলো সরকার প্রদত্ত স্কেলে বেতন প্রদান করেছে | আমি আমার কোম্পানির কথা বলতে পারি যারা একজন হেলপার কে ৮২০০ টাকা (বর্তমান স্কেল ৮০০০ টাকা) প্রদান করেছে | কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে একজন মাস্টার্স পাস্ অফিসার যাদের নন ওয়ার্কার বলা হয়, তাদের জয়েনিং হয় মাত্র ১৪,৫০০ টাকায় এবং বাৎসরিক বেতন বৃদ্ধির হার ও ১০% এর নিচে | এই দুর্মূল্যের বাজারে সারভাইভ করা একজন শিক্ষিতের ব্যাপারে সরকার কিংবা কোনো সংস্থার কোনো পদক্ষেপ তেমন দেখা যায় না যেখানে শ্রমিকদের মুজুরি বৃদ্ধির ফলে বাজার আরো উদ্ধমুখী হবে |
    Total Reply(0) Reply
  • Md Sahidul Islam ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৫৮ এএম says : 0
    মজুরি বোর্ড এর প্রতি আহব্বান করছি যে, আপনারা এখন যে বেতন বৃদ্ধি করলেন এটা খুবই হাস্যকর হলো।
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৫৯ এএম says : 0
    Something is better than nothing.
    Total Reply(0) Reply
  • abu muhammed ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৫৯ এএম says : 0
    if govt has made almost double increment for govt employees but why not for this garments worker?
    Total Reply(0) Reply
  • Zulfiqar Ahmed ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৫৯ এএম says : 0
    আমার মনে হয় শ্রমিকদের বেতন বাড়ানো উচিত ......
    Total Reply(0) Reply
  • Musafir Mahmud ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৫৯ এএম says : 0
    আন্দোলনকারীরা সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিচ্ছেন কেন? সাধারণ মানুষের কি অপরাধ ?
    Total Reply(0) Reply
  • mohammad rahman ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০০ এএম says : 0
    কারখানায় যা লাভ হয় সেই লাভের ১০% শ্রমিকের মধ্যে বিতরণ করতে হবে !
    Total Reply(0) Reply
  • Deepak Eojbalia ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০০ এএম says : 0
    Union leaders must see the organisation interest.
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০১ এএম says : 0
    Garments Owners of Bangladesh still producing Cheap Clothings by using Cheap Labor & not paying even 1/2 salary of neighboring countries. They need to increase efficiency , not exploiting poor workers
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০১ এএম says : 0
    ষষ্ঠ গ্রেডের সর্বমোট বেতন ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২০ টাকা।.... আর ২০১৮ সালে মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা করা হয়েছিল ৮ হাজার ৪০৫ টাকা করা হয়েছিল। অর্থাৎ আন্দোলনের ফলে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ হলো (৮,৪২০-৮,৪০৫) = ১৫ টাকা মাত্র।।
    Total Reply(0) Reply
  • azizul islam ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০১ এএম says : 0
    ব্যাতন বাড়িয়ে লাভ কি হলো? আগে ৭৭০০ টাকা ব্যাতনে ওভার টাইমের ঘন্টা ছিলো ৪৫.৩৩ টাকা, এখন ৮৯২২ টাকা ব্যাতনে সেই একই রেট আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Subrato Shuvo ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০১ এএম says : 0
    বাজার মূল্য বিবেচনা করে মুজুরি আরো বৃদ্ধি করা উচিত ছিল। শ্রমিক ঠকিয়ে টাকার পাহাড় গড়ে কি করবেন ভাই সাথে কিছুই যাবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০২ এএম says : 0
    এখনও যথেষ্ট নয়, মালিক পক্ষ লক্ষ লক্ষ মুনাফা পাবেন, কিন্তু শ্রমিকদের অধিকার প্রদানের জন্য খুব নিষ্ঠুর। এই বর্তমান বাজার পরিস্থিতি 10/15 K বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট নয়।
    Total Reply(0) Reply
  • Mr.RupoM. ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০২ এএম says : 0
    এ কেমন বেতন বৃদ্ধি হল? ২০১৮ সালের বেতন কাঠামো বা গেজেটের সাথে তুলনা করলে প্রথম গ্রেডে বেড়েছে প্রায় ৭৪৭ টাকা, দ্বিতীয় গ্রেডে বেড়েছে প্রায় ৭৮৬ টাকা, তৃতীয় গ্রেডে বেতন বেড়েছে = ০ টাকা, চতুর্থ গ্রেডে বেতন বেড়েছে ১০২ টাকা, পঞ্চম গ্রেডে বেতন বেড়েছে = ০ টাকা, ষষ্ঠ গ্রেডে বেতন বেড়েছে ১৫ টাকা, সপ্তম গ্রেডে বেতন বেড়েছে= ০ টাকা, এই বেতন বৃদ্ধির জন্যই কি শ্রমিকেরা বিক্ষোভ করল এই কয়েক দিন?! আর এত উচ্চ স্তরে সভা করতে হল!! শ্রমিকদের সর্ব নিম্ন বেতন সর্ব সাকুল্যে ৮ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা উচিৎ।
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০২ এএম says : 0
    আর আন্দোলন করে কেন দাবি আদায় করতে হবে? যারা মজুরি বোর্ড তৈরির পিছনে ছিল এদেরকে কি ধরনের শাস্তির আওতায় আনা হবে ?কেন সরকারকে এরকম বিব্রত করে ফেলা হলো?
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০৩ এএম says : 0
    The salary increases due to the right steps taken by the government. but most of the workers do not and will not vote for Nauka (boat).
    Total Reply(0) Reply
  • MD.Najmul hoque ১৬ জানুয়ারি, ২০১৯, ৬:৩৪ পিএম says : 0
    Alema textiles ltd baton borasoe a Gareth baton 8800 taka and 7000
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ