পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এই মেয়াদে তাঁর অগ্রাধিকার হবে জনগণের জন্যে সুবিচার ও সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা। এক্ষেত্রে যেসব সমস্যা আছে সেগুলো নির্ধারণ করে সমাধানের চেষ্টা করা। মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
দ্বিতীয় মেয়াদেও আইনমন্ত্রী করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, মানুষের সুবিচার কি হওয়া উচিত তা কিন্তু বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া সংবিধানেই উল্লেখ আছে। সেই বিষয়গুলো নিশ্চিত করেই মানুষের সুবিচারের ব্যবস্থা করা হবে। তিনি বলেন, আমরা গত সরকারের সময় অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। সেগুলো আরও জোরদার ও সুদৃঢ় করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমি একটি কথা বলতে চাই, গতবার আমার মন্ত্রণালয়ের দুটো বিভাগই আমাকে সহযোগিতা করেছে। যার ফলে অনেক কাজই করা সম্ভব হয়েছে। গতবারের অভিজ্ঞতার আলোকে অসম্পাদিত কাজগুলো এগিয়ে নিতে চাই। আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনা অসম্ভব নয় তবে কঠিন। এটা নিয়ে আমরা কাজ করেছি। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনা কঠিন হওয়ার কারণ আছে। আর সেটা হলো ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে খুনের পর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দেশের বাইরে পাঠানো হয়েছে।
দেশেও অনেককে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। আপনারা জানেন, ২০০১ সালে খালেদা জিয়াও ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পৃষ্ঠপোষকতা করছে। এমনকি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্যসচিব বিমান বন্দরে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী মেজর ডালিমের স্ত্রীর লাশ রিসিভ করেছেন যোগ করেন আইনমন্ত্রী। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনের নেপথ্যে কারা দায়ী তাদের সনাক্তে আমরা কমিশন গঠনের চেষ্টা করবো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।