পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
সোনালী ব্যাংক ঝিনাইদহ জেলা প্রিন্সিপাল কার্যালয়ের এজিএম (ইনচার্জে) এম এ মজিদের সঙ্গে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান কয়েকজন ম্যানেজারসহ কর্মকর্তারা। আলোচনার এক পর্যায়ে কার্যালয়ের মধ্যেই অতর্কিত হামলা চালায় সাবেক সিবিএ নেতা আক্কাচ আলীর নেতৃত্বে ২৫-৩০ জনের বহিরাগত স্বশস্ত্র শ্রমিক ও ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা।
জানা গেছে, হামলায় কার্যালয়ের মধ্যেই দুইজন সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসারকে প্রহার ও অপমান করা হয়। এ সময় তাদেরকে মারধর, লাঞ্চিত ও চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে। সমগ্র অফিস একটি জিম্মিদশায় পরিণত হয়েছিল। উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ এসে ম্যানেজারসহ ও এজিএমকে উদ্ধার করে। প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনকালে এ ধরনের হামলার প্রতিবাদে প্রশাসনিক ব্যবস্থাসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে স্থানীয় কার্যালয়সহ প্রধান কার্যালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে হামলার শিকার হওয়া কর্মকর্তারা।
চিঠি সূত্রে দেখা যায়, হামলায় জড়িত ছিল ঝিনাইদহ শাখার অফিসার আক্কাচ আলী। যিনি আগে সিবিএ নেতা ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া অনান্যরা হলেন শেখপাড়া বাজার শাখার অফিসার মো. হারুন-উর-রশিদ, রবিনারকেলবাড়িয়া শাখার অফিসার মন্টু কুমার ঘোষ, কালীগঞ্জ শাখার অফিসার মো. হাবিুবুর রহমান, প্রিন্সিপাল অফিসের কর্মকর্তা মো. রোকন উদ্দিন। এরা সকলেই সিবিএ সদস্য ছিলেন। অফিসার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া দুজন কর্মকর্তারাও জড়িত ছিলেন। এরা হলেন শৈলকুপা শাখার সিনিয়র অফিসার ক্যাশ (যুগ্মজিম্মাদার) মো. নারশেদ আলী ও শৈলকুপা শাখার সিনিয়র অফিসার ক্যাশ মানবেন্দ্র।
সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের উপ ব্যবস্থাপক আনোয়ার কাফির ইনকিলাবকে বলেন, ইতোমধ্যে হামলাকারী ৬/৭ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বাকীদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি সাধারণ ডায়েরি ও এফআইআর করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।