পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সোনালী ব্যাংকের সোয়া কোটি টাকা ঋণ জালিয়াতি করে ১ কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার ২২২০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল রোববার ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. ইকবাল হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত ৯ আসামি হলেন ব্যাংকের সাবেক এমডি হুমায়ুন কবির, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মাইনুল হক, জি এম ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, ডি জি এম শেখ আলতাফ হোসেন, এ জি এম কামরুল হোসেন খান ও সাইফুল হাসান এবং প্যারাগন নীট কম্পোজিট লিমিটেডের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা ও পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন। এদের মধ্যে শেখ আলতাফ হোসেনকে সরকারি কর্মচারী কর্তৃক সম্পত্তি আত্মসাতের দায়ে ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং প্রতারণার দায়ে তাকে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাকে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।
অপর ৮ আসামিকে সরকারি কর্মচারী কর্তৃক সম্পত্তি আত্মসাতের দায়ে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং প্রতারণার দায়ে তাদের আরও সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ৫০ হাজার টাকা করে অর্থ, অনাদায়ে তাদের আরও তিন মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সরকারি কর্মচারী কর্তৃক সম্পত্তি আত্মসাতের দায়ে ৯ আসামিকে এক কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার ২২০ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। রায়ে ৯ আসামির সাজা একত্রে চলবে বলে আদেশে উল্লেখ করেন আদালত। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি ১ কোটি ২৫ লাখ ৭০ হাজার ২২২০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান রমনা মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। ২০১৪ সালের ২২ মে মামলাটি তদন্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের উপ- পরিচালক মশিউর রহমান মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।