রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ নাসিরনগর আসনে বিএনপি ও জাতীয় ঐকফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী এস এ কে একরামুজ্জামান বলেন, নাসিরনগরে প্রশাসন আমার ও আমাদের নেতাকর্মীদের সাথে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। তিনি অভিযোগ করেন, প্রশাসন ও মহাজোটের নেতাকর্মীরা আমার নির্বাচনী মিটিং-মিছিল ও প্রচারণার কাজে কৌশলে বাধাগ্রস্ত করছে। আমার দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার আতঙ্কে হয়রানি করছে। কিন্তু মহাজোট প্রার্থী শুরু থেকেই একের পর এক নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করা সত্তে¡ও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না। এমনকি আমি ইতোমধ্যেই নির্বাচন কর্মকর্তাদেরও এসব বিষয়ে অবহিত করেছি। আমি একজন শান্তিপ্রিয় মানুষ, কোনো ঝামেলায় জড়াতে চাই না। তবে ৩০ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের দিন কোনো ধরনের অপশক্তি কিছু করার অপচেষ্টা করলে তা কঠিনভাবে জনগণকে নিয়ে প্রতিহত করবো ইনশাআল্লাহ।
গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় নাসিরনগর প্রেসক্লাবে আয়োজিত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন নাসিরনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পপাদ এম এ হান্নান, সাবেক এমপি সাফি মাহমুদ, বিএনপি নেতা ওমরাও খান, আজিজুর রহমান চৌধুরী। সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সভাপতি সুজিত চক্রবর্তী, সেক্রেটারি মোজাম্মেল হক সবুজ, মানবজমিন প্রতিনিধি আজিজুর রহমান চৌধুরী, ইত্তেফাকের আক্তার হোসেন ভূঁইয়া, নয়া দিগন্তের প্রতিনিধি আছমত আলী, ইনকিলাবের মোযযাম্মিল হক, সাংবাদিক আব্দুল হান্নানসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।