পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এশিয়ার উচ্চ মানসম্পন্ন (হাই র্যাঙ্কড) বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগই চীনে। তবে এমন বিশ্ববিদ্যালয় যেসব দেশে রয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশের নাম নেই। এশিয়ায় এমন উচ্চ মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে মোট ৬৩টি আছে এশিয়ায়। নয়াদিল্লি ভিত্তিক ডাটা লিডস এ খবর দিয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, চীনের পরে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে জাপান এবং তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, এশিয়ার যেসব দেশে এমন হাই র্যাঙ্কড বিশ্ববিদ্যালয় নেই তার মধ্যে রয়েছে নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, লাওস, কম্বোডিয়া, ব্রনেই, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া ও মঙ্গোলিয়া। ইউএস নিউজ ইউনিভার্সিটি র্যাংকিংয়ে এসব কথা বলা হয়েছে।
এতে আরো বলা হয়েছে, বিশ্বের মোট ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়কে এই তালিকায় রাখা হয়েছে। এর মধ্যে হাই র্যাঙ্কড বিশ্ববিদ্যালয়ের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে এমন বিশ্ববিদ্যালয় আছে ১৩৪টি। এ তালিকা করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণা পারফরমেন্সকে ধর্তব্যের মধ্যে নেয়া হয়েছে। এছাড়া সারাবিশ্বে ও এশিয়ায় শিক্ষাবিদ সমাজের সদস্যদের মধ্যে রেটিংয়ের ভিত্তিতে এ তালিকা করা হয়েছে। এশিয়ায় হাই র্যাঙ্কড বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে বেশি আছে চীনে এবং সেখানে এ সংখ্যা ২৬। ওই দেশটি শিক্ষাক্ষেত্রে ধারাবাহিক অগ্রগতি করে চলেছে। সেখানে গবেষণায় উন্নতি ঘটছে। সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ তালিকায় রয়েছে পেকিং ইউনিভার্সিটি ও সিংহুয়া ইউনিভার্সিটি। কিয়োটে ইউনিভার্সিটি ও টোকিও ইউনিভার্সিটি সহ ১৭টি হাই র্যাঙ্কড বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে জাপান আছে দ্বিতীয় অবস্থানে। দক্ষিণ কোরিয়ায় এমন বিশ্ববিদ্যালয় আছে ১১টি। ভারতে আছে ৪ঠি। তার মধ্যে আছে ইউনিভার্সিটি অব দিল্লি। তবে এ তালিাকায় উঠে আসতে পারে নি জওয়াহারলাল নেহরু ইউনিভার্সিটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।